কমেডির সংজ্ঞা, স্বরূপ এবং একটি সার্থক কমেডি আলোচনা কর।
কমেডি
নিয়তি-তাড়িত আগামেমনন-ইডিপাস কিংবা চারিত্রিক দুর্বলতা ও বিচ্যুতির শিকার ফস্টাসলিয়ার হ্যামলেট প্রমুখ খ্যাতিমান শীর্ষব্যক্তিত্বসমূহের বিপর্যয় ও বিনাশের কাহিনি নিয়ে ট্রাজেডি পৌঁছোয় করুণ, বিষাদান্তক পরিণতিতে। অন্যদিকে কমেডি লঘু চপল হাস্যরসের পসারি; জীবনের নানা ত্রুটি, বিকৃতি, নির্বুদ্ধিতা, প্রগলভতা, রঙ্গ-ব্যঙ্গ, বিদ্রুপ-কৌতুক কমেডিতে পায়। এক আনন্দোচ্ছল দীপ্তি; কমেডির পরিণতি তাই হাস্যমধুর, মিলনান্তক।
অ্যারিস্টটল Poetics-এ প্রধানত আলোচনা করেছিলেন ট্র্যাজেডির সংজ্ঞা ও বৈশিষ্ট্যগুলি নিয়ে। তবে কমেডি বিষয়ে আলোচনা প্রসঙ্গে এমন কিছু মন্তব্য তিনি করেছিলেন যা থেকে কমেডি বিষয়ে একটি মোটামুটি ধারণা গড়ে তোলা যেতে পারে। ট্রাজেডিকে অ্যারিস্টটল মহৎ ক্রিয়াকাণ্ডের অনুকৃতি বলে অভিহিত করেছিলেন আর তার পাশাপাশি কমেডিকে সাধারণ মানবচরিত্রসমূহের বিকৃতি-আতিশয্য-ভ্রান্তির ব্যঙ্গধর্মী অনুকৃতি ও উন্মোচন বলে মত প্রকাশ করেছিলেন। Poetics-এর পঞ্চম অধ্যায়ের শুরুতেই কমেডির নিম্নরূপ সংজ্ঞাটি পাই— “As for Comedy, it is (as has been observed) an imitation of men worse than the average ; worse, however, not as regards any and every sort of fault, but only as regards one particular kind, the Ridiculous, which is a species of the Ugly. The Ridiculous may be defined as a mistake, or deformity not productive of pain or harm to others; the mask, for instance, that excites laughter, is something ugly and distorted without causing pain.”
কমেডির বৈশিষ্ট্য
এই সংজ্ঞাটি বিশ্লেষণ করলে কমেডির কয়েকটি বৈশিষ্ট্য পাওয়া যাবে—
- ট্র্যাজেডি বা কাব্যকলার অন্যান্য রূপের মতো কমেডিও অনুকৃতি (Imitation); এই অনুকৃতির লক্ষ্য স্বাভাবিক গড় জীবন-মানের নিম্নবর্তী মানুষরা।
- কমেডির উপজীব্য চরিত্রেরা নিম্নতর কেবলমাত্র একটি বিশেষ অর্থে—তারা হাস্য-পরিহাস কৌতুক উদ্রেক করে।
- মানবচরিত্রের যে কৌতুককর দিকটি কোনো পীড়া বা যন্ত্রণা দেয় না, কেবল হাস্যরসে পাঠক/দর্শক মনকে অভিসিঞ্চিত করে তাই কমেডির উপজীব্য।
- এই কৌতুককর দিকটি কুশ্রীতার এক বিশেষ রূপ। বলা যায় incongruity বা অসংগতি।
Comedy শব্দটির উদ্ভব গ্রিক Komoidia থেকে, যার মূল Komos বা ‘merry-making’। যদিও Poetics-এ অ্যারিস্টটল নিশ্চিতভাবে কমেডির উদ্ভবের ইতিহাস ব্যাখ্যা করতে পারেননি, তবু প্রাচীন গ্রিস-এর গ্রাম্য আনন্দ-উদ্যাপন (Phallic Songs) থেকেই যে এর উদ্ভব সে বিষয়ে তার সন্দেহ ছিল না—“…comedians got the name not from their comoe or revels, but from their strolling from hamlet to hamlet, lack of appreciation keeping them out of the city.’’
সরস ভাষায়, পরিচিত সামাজিক পরিবেশের প্রেক্ষিতে, মানুষের নানা অসম্পূর্ণতা, আতিশয্য, নির্বদ্ধিতা ও অসংতির চিত্র পরিস্ফুট করা কমেডির উদ্দেশ্য। তার লক্ষ্য হাস্য-পরিহাসের মধ্যে দিয়ে মানুষের বহিরঙ্গ ও অন্তরঙ্গ, দুয়েরই অসংগতিকে উন্মোচন করা এবং ক্ষেত্রবিশেষে তার পরিশোধন বা মোচন। ট্যাজেডি যেখানে ব্যক্তিবিশেষের মহত্ত্ব ও বিপর্যয়ের আদর্শায়িত প্রতিচ্ছবি মেলে ধরে, কমেডি সেখানে দৈনন্দিন সমাজবাস্তবের এক হাস্যোদ্দীপক, ক্যারিকেচারধর্মী নকশা ফুটিয়ে তোলে প্রতিনিধিস্থানীয় ‘টাইপ’ চরিত্রসমূহের সাহায্যে। ট্র্যাজেডির মহিমময় গাম্ভীর্য, সর্বজনীনতা, জীবনের উচ্চতর ও পূর্ণতর উপলব্ধি ইত্যাদি কমেডিতে মেলে না। মেলে এক অসামঞ্জস্য তথা বৈষম্যের হাস্যারুণ দীপ্তি, কখনও বা বক্র বিদ্রুপ। সাধ ও সাধ্যের, আকাঙ্ক্ষা ও প্রাপ্তির, উদ্দেশ্য ও পন্থার অসংগত বিওধের মধ্যে দিয়েই কমেডি হাস্য-পরিহাসের দীপ্তিতে উদ্ভাসিত করে তোলে পাঠক-দর্শকের মানসলেক। ট্র্যাজিক জীবনদৃষ্টি ও বিশ্ববীক্ষার উচ্চতা কমেডির সীমা ও লক্ষ্যের বাইরে। কমেডি অনেক বেশি সমসময় ও জীবনের প্রতিচ্ছবি। সামাজিক জীবনবৈচিত্র্য ও সাময়িক বিষয় প্রসঙ্গ কমেডির মূল আকর্ষণ।
একটি সার্থক বাংলা কমেডি
রবীন্দ্রনাথের ‘বৈকুণ্ঠের খাতা’ ঠিক পূর্ণাঙ্গ নাটক নয়, তিনটি দৃশ্যে সংহত একটি প্রহসন ধরনের কমেডি বলা যেতে পারে। অবশ্য দৃশ্য অনুযায়ী রবীন্দ্রনাথের নাটককে পূর্ণাঙ্গ বা নক্সাজাতীয় কিছু আখ্যা দেওয়া দেওয়া একেবারে অসম্ভব, কারণ তার পূর্ণাঙ্গ নাটক ‘মালিনী’ মাত্র চারিটি দৃশ্যে সম্পূর্ণ এবং ‘মুক্তধারা’ নাটকে দৃশ্য কেবল একটি, সেটি হল পথ। ‘বৈকুণ্ঠের খাতা’ কী ধরনের কমেডি এবং কমেডির বৈশিষ্ট্য এতে কী পরিমাণ রক্ষিত হয়েছে তা আলোচনা করার আগে অতি সংক্ষেপে এর কাহিনীটি মনে করে নেওয়া যাক।
ঘটনাস্থল বৈকুণ্ঠ ও অবিনাশ দুই ভায়ের সংসার। বিপত্নীক বিধবা কন্যাও আছে। এ সংসারে অবিনাশ অবশ্য অবিবাহিত—তাদের দেখাশোনা করে বহুদিনের ভৃত্য ঈশ্বর। অবস্থা এককালে ভালো ছিল নিশ্চয়ই, তাই বৈকুণ্ঠকে কিছু করতে হয় না, প্রাচীন পুথি সংগ্রহ ও বই লেখার বাতিক নিয়েই তিনি সময় কাটিয়ে যাচ্ছেন। অবিনাশ ভালই চাকরি করে। বৈকুণ্ঠের এই বাতিকের সূত্র ধরেই তার কাঁধে চেপে বসে অবিনাশের একদা-সহপাঠী কেদার এবং কেদারের সহচর তিনকড়ি। কেদার উপার্জনহীন বলে এ বাড়িতে পাকাপাকি ভাবে বসবাসের জন্য নিজের শ্যালিকার সঙ্গে অবিনাশের বিবাহের বন্দোবস্ত করে এবং সে বিবাহ সুসম্পন্নও হয়ে যায়। এরপর অবিনাশের শ্বশুরবাড়ির লোকজনের সংখ্যা বাড়তে থাকে এ বাড়িতে, একেবারে বৈকুণ্ঠের ঘরেই ঘাঁটি গেড়ে উৎপাত শুরু করেন বিপিনবাবু নামে অবিনাশের এক বুড়শ্বশুর। বাধ্য হয়ে বৈকুণ্ঠ সমস্ত গুছিয়ে টুছিয়ে চাকর ঈশ্বর ও মেয়ে নীরুকে নিয়ে যখন বাড়ি ছেড়ে চলে যেতে উদ্যত, তখন অবিনাশ সব জেনে একেবারে ফেটে পড়ে। বাড়ি থেকে সমস্ত আবর্জনা বিদায় করে বাড়িকে আবার স্বাভাবিক করে সে।
নাটকটি অ্যারিস্টটলের সংজ্ঞার আলোকে বিচার করলে বলতে হবে, এখানে কমেডির প্রধান উপাদান যে দুটি চরিত্র, বৈকুণ্ঠ এবং কেদার—তারা আর যাই হোক স্বাভাবিক চরিত্র নয়। কেদারকে অনায়াসেই বলা চলতে পারে, সাধারণের চেয়ে হীন চরিত্র কিন্তু বৈকুণ্ঠ তা নন। খুব স্পষ্ট ভাষায় বলা গেলে কেদার একটি ভণ্ড প্রতারক, মানুষকে ঠকিয়ে গ্রাসাচ্ছাদনের ব্যবস্থা করাই তার কাজ—এই ভাবেই যে সে দীর্ঘকাল চালিয়ে আসছে, তিনকড়ির কথা শুনে তা বুঝতে পারা যায়। বৈকুণ্ঠ মানুষটিকে ‘অ্যাভারেজ’ তো বটেই, তার চেয়ে ওপরেরও ধরা যেতো, কিন্তু তিনি তার আচরণে যে ‘রিডিকিউলাস’ হয়ে পড়েছেন তা আমাদের স্বীকার করতেই হবে। প্রাচীন পুথি সংগ্রহের বাতিক তার এমনই তীব্র যে কেদার চীনেম্যানের কাছ থেকে তার পুরনো জুতোর হিসেবের খাতাও তাকে বহুমূল্য চীনা সংগীত-পুস্তক বলে গছিয়ে দিতে পারে। এই বাতিককেই বলা যেতে পারে এমন অসংগতি যা অপরের ক্ষতি করে না বা বেদনার কারণ হয়ে দাঁড়ায় না। এই বাতিকই কিছু অতিরঞ্জিত করে দেখিয়েছেন নাট্যকার। নাটকে অবিনাশের একটি বাতিকের প্রসঙ্গও আছে—“নিলেম ডেকে বিলিতি গাছ কেনা’’, কিন্তু সেটা নাটকে আমরা দেখতে পাই না।
উত্তম কমেডি এবং ট্র্যাজেডির মধ্যে তফাৎটা যে শুধু মাত্রার, সে কথা এই ছোট নাটকে খুব স্পষ্টভাবে অনুভব করা যায়। কেদারের জীবনে প্রতারণা ছাড়া কিছুই নেই এখন, কিন্তু সে যখন বলে—“যখন ছেলেবেলায় কলেজে পড়তুম তখন ওর নাম কী, খুব উচ্চ মাচার উপরেই আশালতা চড়িয়েছিলুম’’—তখন তার চরিত্রের ট্র্যাজিক দিকটি আভাসিত হয়ে ওঠে। এই আভাস স্পষ্টতা পেয়েছে তিনকড়ির চরিত্রে। অবিনাশ যখন তাকে বলে—‘‘আংটির চেয়ে কথার দাম বেশি’’ তখন সে সঙ্গে সঙ্গে মন্তব্য করে— “তা হলে আজ আর তিনকড়িকে হাহাকার করে বেড়াতে হত না।” বোঝা যায় তিনকড়ির জীবনেও এক ট্র্যাজিক হাহাকার লুকিয়ে আছে, তা নইলে তাকে তাকে বলতে হয় না—“শিশুকাল থেকে আমি কারও জন্য ভাবিনি, আমার জন্যও কেউ ভাবেনি, ওটা আমার আর অভ্যাসই হল না।”
অনেক রকম টানা-পোড়েনের মধ্যে দিয়ে অনেক সময় ট্র্যাজেডি হবার লক্ষণ দেখিয়েও, সমাপ্তিতে নাটক কমেডি হয়ে যেতে পারে—অনেক ভাও কমেডিতেই হয়েছে। ‘বৈকুণ্ঠের খাতা’ নাটকেও সেই টানা-পোড়েন আমরা দেখেছি। কেদারের উদ্দেশ্য সিদ্ধ হবার পর বাড়ি ভোগদখলের জন্য সে অবিনাশের শ্বশুরালয়ের বিস্তর মানুষকে এনে বৈকুণ্ঠকে উৎখাত করবার সমস্ত ব্যবস্থাই করে ফেলেছিল। এদের সম্মিলিত আক্রমণে অস্থির হয়ে বৈকুণ্ঠ বাড়ি ছেড়ে যাবার আয়োজনও করতে আরম্ভ করেছিল। যদি বৈকুণ্ঠ সত্যি সত্যিই গৃহত্যাগ করতেন, অবিনাশের প্রিয় ভ্রাতুস্পুত্রী নীরু এবং ভৃত্য ঈশান যদি বাড়ি ছেড়ে চলে যেতো, অবিনাশের জীবনে তার চেয়ে ট্র্যাজেডি আর কিছু হতে পারতো না। কিন্তু তা হয়নি, সেই চরম মুহূর্ত থেকে নাটক ফিরে এসেছে কমেডির দিকে—অবিনাশের দ্রুত হস্তক্ষেপে।
‘বৈকুণ্ঠের খাতা’ ঠিক কোন্ শ্রেণীর কমেডি তা নিরূপণ করা খুবই কঠিন ব্যাপার। রোম্যান্টিক কমেডির বেশ কিছু লক্ষণ এ নাটকে আছে, অবশ্য যদি অবিনাশের সঙ্গে কেদারের শ্যালিকার বিবাহঘটিত ব্যাপারটি আদৌ প্রাধান্য পায়। সম্পূর্ণ প্রেম-পরিণয় গোছের নাটকের দৃষ্টান্ত হিসাবে রবীন্দ্রনাথের ‘চিরকুমার সভা’-র কথাই আমাদের মনে পড়বে, তবে অনেক ঝামেলার পর বৈকুণ্ঠের জীবনে শান্তি এসেছে এবং অন্যায় ও অধর্মের পর ধর্মের প্রকাশ ঘটেছে—এই উপসংহার মনে রাখলে একে রোমান্টিক কমেডির কিছুটা সদৃশ বলে আমরা মনে করতে পারি।
আবার অন্যদিক থেকে দেখতে গেলে কমেডি অব ম্যানার্স হিসাবেও আমরা একে গ্রহণ করতে পারি। শাণিত সংলাপের বিনিময় এই ধরনের কমেডির প্রাণ, যাকে ‘বৈকুণ্ঠের উইল’-এরও প্রাণ বলা যায়। অবশ্য রবীন্দ্রনাথের প্রায় প্রত্যেকটি নাটকেই সংলাপের এই বৈশিষ্ট্য কমবেশি আছে। ঠিক সামাজিক ব্যবস্থার ত্রুটিও অবশ্য এই নাটকের বিষয় নয়, চরিত্রের একটি উৎকেন্দ্রিক আচরণ বা বৈশিষ্ট্যকেই বড় করে দেখিয়ে এই নাটকের পরিকল্পনা করা হয়েছে।
সাধারণ দৃষ্টিতে নাটকটিকে ফার্স বা প্রহসনের মতো মনে হতে পারে, এর আকার এবং সংক্ষিপ্তীকরণ সেজন্য দায়ী হতে পারে, কিন্তু একটু ভালো করে চিন্তা করলেই বোঝা যাবে একে প্রহসন বলা কোন মতেই সম্ভব নয়। প্রহসন একটু মোটা দাগের ব্যাপার, অথচ বুদ্ধির দীপ্তি। ও বাগবৈদগ্ধ্য এর সর্বত্র এমন উজ্জ্বল হয়ে আছে যে নাটক হিসাবে একে বেশ উচ্চস্তরের বলতে হয়। বিশেষত, ফার্সের কাহিনি নিয়ে একরকমের যে অতিরঞ্জন থাকে, এখানে তার বিপরীত ব্যাপারই ঘটেছে। একটি বিরাট কাহিনী রবীন্দ্রনাথ সংহত করে রেখেছেন মাত্র তিনটি দশ্যে। অবিনাশের কাছে কেদারের বিবাহের প্রস্তাব পাড়া, অবিনাশের প্রণয়বৃত্তান্ত, পরিণয়োত্তর জীবনের দুর্বিপাক ইত্যাদি ঘটনা অনায়াসে একটি পূর্ণাঙ্গ নাটকের পাঁচটি অঙ্কের বিষয় হতে পারতো। যে সংযম এবং সংহতি নাট্যকার এখানে দেখিয়েছেন তাতে এটি একটি উচ্চস্তরের কমেডি হয়ে উঠেছে। এতে রোম্যান্টিক কমেডি করে তোলার মতো বিস্তার তিনি ঘটাননি বলে, সব দিক চিন্তা করে, কমেডি অব ম্যানার্স আখ্যায় একে ভূষিত করলেই ভালো হয় বলে আমরা মনে করি।
তথ্যসূত্র:
কাব্যজিজ্ঞাসা – অতুলচন্দ্র গুপ্ত | Download |
কাব্যতত্ত্ব: আরিস্টটল – শিশিরকুমার দাস | Download |
কাব্যমীমাংসা – প্রবাসজীবন চৌধুরী | Download |
ভারতীয় কাব্যতত্ত্ব – নরেন বিশ্বাস | Download |
ভারতীয় কাব্যতত্ত্ব – অবন্তীকুমার সান্যাল | Download |
কাব্যজিজ্ঞাসার রূপরেখা – করুণাসিন্ধু দাস | Download |
কাব্য-শ্রী – সুধীরকুমার দাশগুপ্ত | Download |
সাহিত্যের রূপরীতি ও অন্যান্য – কুন্তল চট্টোপাধ্যায় | Download |
সাহিত্য ও সমালোচনার রূপরীতি – উজ্জ্বলকুমার মজুমদার | Download |
কাব্যালোক – সুধীরকুমার দাশগুপ্ত | Download |
কাব্যপ্রকাশ – সুরেন্দ্রনাথ দাশগুপ্ত | Download |
নন্দনতত্ত্ব – সুধীর কুমার নন্দী | Download |
প্রাচীন নাট্যপ্রসঙ্গ – অবন্তীকুমা সান্যাল | Download |
পাশ্চাত্য সাহিত্যতত্ত্ব ও সাহিত্যভাবনা – নবেন্দু সেন | Download |
সাহিত্য প্রকরণ – হীরেণ চট্টোপাধ্যায় | Download |
সাহিত্য জিজ্ঞাসা: বস্তুবাদী বিচার – অজয়কুমার ঘোষ | Download |
Leave a Reply