//
//

চর্যাপদের আবিষ্কার, নামকরণ ও রচনাকাল সম্পর্কে আলোচনা কর।

চর্যাপদের আবিষ্কার

বৌদ্ধ ধর্ম ও সাহিত্য সম্পর্কে বাঙালির উৎসাহ জাগ্রত করার ক্ষেত্রে পাশ্চাত্য পণ্ডিতদের কৃতিত্ব বিশেষভাবে স্মরণীয়। তাঁরাই ভারতের হীনযান এবং নেপাল-তিব্বতে প্রচলিত মহাযান বৌদ্ধধর্মের তথ্য প্রকাশ করেন। পণ্ডিত B. H. Hodgson নেপাল থেকে কতগুলি বৌদ্ধপুথি সংগ্রহ করে বিভিন্ন প্রাচ্য বিদ্যাচর্চা কেন্দ্রে প্রেরণ করেন। ইংরেজ পণ্ডিত Wright সাহেবও নেপাল থেকে কেম্ব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য কতগুলি পুথি সংগ্রহ করেন। ১৮৭৯ খ্রিস্টাব্দে শরৎচন্দ্র দাস পিকিং-এর নিষিদ্ধ বৌদ্ধ মন্দির থেকে সংগ্রহ করলেন তান্ত্রিক বৌদ্ধ সিদ্ধাচার্যদের চিত্র-প্রতীক। তাঁরই উদ্যোগে ১৮৯২ খ্রিস্টাব্দে প্রতিষ্ঠিত হয় ‘Buddhist Text Society’।

এই ব্যাপারে রাজা রাজেন্দ্রলাল মিত্রের প্রচেষ্টাও স্মরণীয়। তিনি এশিয়াটিক সোসাইটির উদ্যোগে  ১৮৮২ খ্রিস্টাব্দে ‘Sanskrit Buddhist Literature of Nepal’ নাম দিয়ে Hodgson-সংগৃহীত নেপালী বৌদ্ধ সাহিত্যের পরিচয় প্রকাশ করেন। ধীরে ধীরে বাঙালি গবেষকদের দৃষ্টি কেন্দ্রীভূত হয় নেপালে রক্ষিত তান্ত্রিক বৌদ্ধ সাহিত্যের প্রতি। তাঁরা বুঝতে পারেন প্রাচীন বাংলা সাহিত্যের অনেক বিস্মৃত কীর্তি এই সব ধর্মচর্চার কেন্দ্রে সংরক্ষিত আছে।

ইতিহাসের এই ধারা অনুসন্ধান করে পণ্ডিত হরপ্রসাদ শাস্ত্রী পুথি সংগ্রহের উদ্দেশ্যে চারবার নেপাল ভ্রমণ করেন। ১৯০৭ খ্রিস্টাব্দে তৃতীয়বারের প্রচেষ্টায় তিনি ‘চর্য্যাচর্য্যবিনিশ্চয়’ গ্রন্থটির সন্ধান পান এবং অন্যান্য সংগ্রহগ্রন্থ যথা ১. সরোজ বজ্রের সটীক দোহাকোষ, ২. মেখলা টীকাসহ কাহ্নপাদের দোহাকোষ, ৩. বৌদ্ধতন্ত্রের পুথি ডাকার্ণব-এর সঙ্গে ‘হাজার বছরের পুরাণ বাঙ্গালা ভাষায় বৌদ্ধগান ও দোহা’ নামে ১৯১৬ খ্রিস্টাব্দে বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষৎ থেকে প্রকাশিত হয়। এরমধ্যে ‘চর্য্যাচর্য্যবিনিশ্চয়’ পুথিটিতেই প্রাচীনতম বাংলা ভাষায় রচিত বৌদ্ধ গানের সংকলন পাওয়া যায়।

চর্যাপদের নামকরণ

আবিষ্কারক শাস্ত্রী মহাশয় প্রকাশিত পুথিটির নামকরণ করেছেন ‘চর্য্যাচর্য্যবিনিশ্চয়’। কিন্তু গ্রন্থনাম বিচারের সময় সমালোচকরা দুটি দিকের প্রতি তাঁদের দৃষ্টি নিক্ষেপ করেছেন। একটির বিষয় সংকলিত গীত, অপরটির বিষয় সংস্কৃত টীকা। পুথির শ্লোকগুলিকে গান হিসাবে বিবেচনা করেই সমালোচকরা এই পুথির বিভিন্ন নামকরণ করেছেন। আচার্য বিধুশেখর শাস্ত্রীর (Indian Historical Quarterly Vol-4) মতে এই পুথির নাম হবে ‘আশ্চর্য্যচর্য্যাচয়’। কারণ নির্মলগিরা টীকার বস্তু-নির্দেশক শ্লোকে এই নামটি রয়েছে। পরবর্তীকালে যাঁরা গানগুলির সটীক সংস্করণ প্রকাশ করেছেন তাঁরাও গীতের দিকে লক্ষ্য রেখেই নামকরণ করেছেন। এইভাবেই ‘চর্য্যাচর্য্যবিনিশ্চয়’ (হরপ্রসাদ শাস্ত্রী), ‘আশ্চর্য্যচর্য্যাচয়’ (বিধুশেখর শাস্ত্রী), ‘চর্যাগীতিকোষ’ (প্রবোধচন্দ্র বাগচী) এবং ‘চর্যাগীতিপদাবলী’ (সুকুমার সেন) প্রভৃতি নামের নির্দেশ পাওয়া যায়।

কিন্তু গ্রন্থনাম বিচারের ক্ষেত্রে প্রথমেই মাথায় রাখতে হবে গ্রন্থের বিষয় এবং উদ্দেশ্যের দিকে। যে গ্রন্থটি হরপ্রসাদ শাস্ত্রী প্রকাশ করেছেন তা গানের সংকলন নয়, গানগুলির অর্থ বা টীকা। গ্রন্থটির সূচনা টীকাকারের বন্দনা ও বস্তুনির্দেশক শ্লোক দিয়ে। এরপর মূল গান, তারপরে টীকা। কিন্তু গ্রন্থটির সমাপ্ত অংশ শাস্ত্রী মহাশয়ের পুথিতে পাওয়া যায়নি। পরবর্তীকালে প্রবোধচন্দ্র বাগচী তিব্বতী অনুবাদের যে পরিচয় দিয়েছেন সেখানে দেখা যায় মুনিদত্তের টীকা দিয়েই পুথিটির সমাপ্তি। গ্রন্থটি যদি টীকাসর্বস্ব হয় তবে ‘চর্যাপদ’, ‘চর্যাগীতিকোষ’, ‘চর্যাগীতিপদাবলী’ নামকরণ অপ্রাসঙ্গিক হয়ে পড়ে।

তখন ‘চর্য্যাচর্য্যবিনিশ্চয়’ নামটির প্রতি আমাদের দৃষ্টি আকর্ষিত হয়। কিন্তু মূল পুঁথিতে এই নাম নেই। শাস্ত্রী মহাশয় কোথা থেকে এই নাম পেয়েছেন তা অজ্ঞাত। কেউ কেউ মনে করেন ‘চর্য্য’ অর্থাৎ আচরণীয় এবং ‘অচর্য্য’ অর্থাৎ অনাচরণীয়। অতএব যে গ্রন্থে সিদ্ধাচার্যদের ‘চর্য’ এবং ‘অচর্য’ নিশ্চিতভাবে নির্ধারণ করা হয়েছে তাই ‘চর্য্যাচর্য্যবিনিশ্চয়’। এদিক থেকে গ্রন্থের নামকরণ সঙ্গত।

কিন্তু আমাদের মনে রাখতে হবে গানগুলি চর্যা। কৃদন্ত বিশেষ্যরূপে কোথাও চর্য ও অচর্য শব্দদুটি ব্যবহার করা হয়নি, না গানে, না টীকায়। তাই কেউ কেউ টীকার সূচনা শ্লোকের ‘আশ্চর্য্যচর্যা’ উক্তিটির প্রতি গুরুত্ব আরোপ করেছেন। আচার্য সুকুমার সেনও মনে করেন ‘চর্য্যাচর্য্যবিনিশ্চয়’ নামটি অশুদ্ধ, শুদ্ধ নাম হবে ‘চর্য্যাশ্চর্য্যবিনিশ্চয়’। কিন্তু এসবই কল্পনা মাত্র। মহাযান সম্প্রদায়ের বহু পুথিই কালক্রমে তিব্বতী ভাষায় অনূদিত হয়েছিল। মূল শাস্ত্র ও তাদের টীকা উভয়ই তিব্বতী ভাষায় অনূদিত হয়েছিল। শাস্ত্র ও ভাষ্য অনুসারে তাদেরকে কাঞ্জুর ও তাঞ্জুর এই দুই তালিকায় বিভক্ত করা হয়েছিল।

হরপ্রসাদ শাস্ত্রীও তাঁর গ্রন্থের পরিশিষ্ট অংশে তাঞ্জুর তালিকা সংযোজন করেছেন। এই তালিকায় আচার্য মুনিদত্তের ‘চর্যাগীতিকোষবৃত্তি নাম’ গ্রন্থটির উল্লেখ আছে। এই একই নামে আরেকটি পুথির রচয়িতার নাম উল্লেখ আছে তাঁর নাম কীর্তিচন্দ্র। পরে জানা যায় সংস্কৃত টীকার রচয়িতা মুনিদত্ত এবং এই টীকার তিব্বতী অনুবাদ করেছেন কীর্তিচন্দ্র। অতএব বোঝা যায় মুনিদত্ত রচিত টীকার নাম ‘চর্যাগীতিকোষবৃত্তি’।

কিন্তু টীকাকারের নিজের উক্তির বিচারে মনে হয় তিনি বৃত্তির পরিবর্তে টীকা শব্দটিই ব্যবহার করেছিলেন। কারণ গ্রন্থের সূচনায় তিনি বলেছেন-‘টীকাং বিধাস্যে স্ফূটম্’। অতএব শেষপর্যন্ত সিদ্ধান্ত করা যায় গ্রন্থটির নাম ছিল ‘চর্যাগীতিকোষটীকা’। তিব্বতী রূপান্তরে তা হয়েছে ‘চর্যাগীতিকোষবৃত্তি’। এই নামটিই গ্রহণ করা যুক্তিসঙ্গত।

চর্যাপদের রচনাকাল

চর্যার ঠিক রচনাকাল নির্ণয়ে কিছু সমস্যা আছে। হরপ্রসাদ শাস্ত্রী গানগুলিকে ‘হাজার বছরের পুরাণ’ বললেও এই তথ্য থেকে চর্যার কাল নির্ণয়ের সিদ্ধান্তে আসা যায় না। কারণ হরপ্রসাদ শাস্ত্রী ভেবেছিলেন তাঁর আবিষ্কৃত পুথিটিই চর্যার মূল পুথি। এর ভাষা ও গানগুলির রচনাকাল এক। কিন্তু পরবর্তীকালে গবেষণায় দেখা গেছে হরপ্রসাদ শাস্ত্রীর আবিষ্কৃত পুথিটি মূল চর্যার সটীক অনুলিপি মাত্র। এই সংকলন যখন গৃহীত হয় তার সঙ্গে প্রথম রচনার অবশ্যই কালগত ব্যবধান আছে। চর্যা কবিদের জীবৎকাল সম্পর্কে তেমন ঐতিহাসিক তথ্য পাওয়া যায় না। মূলত অনুমানের ওপর ভিত্তি করেই গবেষকরা নানারকম সিদ্ধান্ত করেছেন। সাধারণভাবে লুইপাদকে আদি সিদ্ধাচার্য মনে করা হয়।

কিন্তু আচার্য রাহুল সাংকৃত্যায়ন লুইপাদ অপেক্ষা সরহপাদকে আদিসিদ্ধাচার্য বলার পক্ষপাতী। তাঁর মতে লুইপাদ, সরহপাদ অপেক্ষা কনিষ্ট সিদ্ধাচার্য। তাঁর সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সরহপাদ ৮-ম শতাব্দীর ব্যক্তি, চর্যাগানগুলির রচনাকাল ৮-ম থেকে ১২-শ শতাব্দী। অন্যদিকে মুহম্মদ শহীদুল্লাহ ভুসুকুপাদ ও কাহ্নপাদকে খ্রিস্টীয় ৮-ম শতাব্দীর অন্তর্ভুক্ত করেছেন। তাঁর মতেও চর্যার রচনাকাল ৮-ম থেকে ১২-শ শতাব্দী। অন্যদিকে সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় এবং প্রবোধচন্দ্র বাগচীর মতে চর্যাগানগুলির রচনাকাল ১০-ম থেকে ১২-শ শতাব্দী।

চর্যার আদি কবি লুইপাদ ছিলেন দীপঙ্কর শ্রীজ্ঞানের সমসাময়িক। এরা দুজনে মিলে ‘অভিসময়বিভঙ্গ’ নামে একটি গ্রন্থ রচনা করেছিলেন। দীপঙ্কর ১০৩৮ খ্রিস্টাব্দে ৫৮ বছর বয়সে তিব্বত যাত্রা করেছিলেন। এই তথ্যের ওপর ভিত্তি করে সুনীতিকুমার সিদ্ধান্ত করেছিলেন চর্যাগানগুলি দশম শতাব্দীর মাঝামাঝি সময় থেকে রচিত হয়েছিল। কাহ্নপাদ এবং গোরক্ষনাথের আবির্ভাবকালের সূত্র ধরে তিনি চর্যার নিম্নসীমা নির্ণয়ে সচেষ্ট হয়েছেন।

কেম্ব্রিজ বিশ্বাবিদ্যালয়ের গ্রন্থাগারে পণ্ডিতাচার্য শ্রীকৃষ্ণপাদের ‘হেবজ্রপঞ্জিকাযোগরত্নমালা’ নামে একটি পুথি রক্ষিত আছে। পুথিটি মগধের রাজা গোবিন্দপালের সময়ে ৩৯ রাজ্যাঙ্কে (আনুমানিক ১১৯৯ খ্রিস্টাব্দে) নকল করা হয়েছিল। এই পুথির লিপিকাল ১১৯৯ খ্রিস্টাব্দ হলে মূল পুথি নিশ্চয় তার আগে লেখা হয়েছিল। সেদিক থেকে বিচার করলে টীকাকারের জীবৎকালের নিম্নসীমা ১২ শতাব্দীর শেষার্ধ। এই কৃষ্ণপাদ এবং চর্যাকার কাহ্নপাদ আসলে একই ব্যক্তি।

সুনীতিকুমারের মতে রচনারীতি, ভাষা ও অন্যান্য সাধারণ বৈশিষ্ট্যের নিরিখে চর্যার অন্যান্য কবি কাহ্নপাদের সমসাময়িক। সুতরাং চর্যাগীতির নিম্নসীমা ১২-শ শতাব্দী। কবিদের আনুমানিক আবির্ভাবকাল ছাড়াও ভাষাতাত্ত্বিক বিচারের মাধ্যমে তিনি চযার্র রচনাকাল নির্ণয়ের চেষ্টা করেছেন। তিনি চর্যার ভাষাকে চতুর্দশ শতকের শেষভাগে রচিত শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যের ভাষার চেয়ে অন্তত দেড়শত বছরের পুরাতন বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এদিক থেকে বিচার করলে চর্যাগানগুলির রচনাকালের নিম্নসীমা দাঁড়াচ্ছে ১২-শ শতাব্দী।

আচার্য সুকুমার সেনও চর্যার রচনাসীমা ১০-ম থেকে ১২-শ শতাব্দী বলেই মনে করেন। তিনি তিব্বতী কিংবদন্তি এবং সরহপাদের দোহাকোষের পুষ্পিকার ভিত্তিতে অনুমান করেছেন লুইপাদ, সরহের বয়োজ্যেষ্ঠ এবং বর্ষীয়ান সমসাময়িক। এরা দুজনেই চর্যার প্রাচীন কবিদের মধ্যে অন্যতম। এদের জীবৎকাল একাদশ শতকের প্রথমার্ধের পরে নয়। অন্যদিকে ভুসুকুপাদ ‘চতুরাভরণ’ নামে একটি গ্রন্থ রচনা করেছিলেন। এই গ্রন্থের অনুলিপি করা হয় ৪১৫ নেপাল সংবৎ বা ১২৯৫ খ্রিস্টাব্দে। সুতরাং ভুসুকুর জীবৎকালের সম্ভাব্য নিম্নসীমা ধরা চলে ১২৯৫ খ্রিস্টাব্দ বা ত্রয়োদশ শতাব্দীর শেষার্ধ। এইভাবে সুকুমার সেন চর্যাগানগুলির রচনাকাল দশম থেকে দ্বাদশ শতাব্দী বলেই চিহ্নিত করেছেন।

তথ্যসূত্র:

বাঙ্গালা সাহিত্যের কথা – সুকুমার সেনDownload
বাঙ্গালা সাহিত্যের ইতিহাস – সুকুমার সেন (১ম খণ্ড)Download
বাঙ্গালা সাহিত্যের ইতিহাস – সুকুমার সেন (২য় খণ্ড)Download
বাঙ্গালা সাহিত্যের ইতিহাস – সুকুমার সেন (৩য় খণ্ড)Download
বাঙ্গালা সাহিত্যের ইতিহাস – সুকুমার সেন (৪র্থ খণ্ড)Download
বাঙ্গালা সাহিত্যের ইতিহাস – সুকুমার সেন (৫ম খণ্ড)Download
বাংলা সাহিত্যের ইতিকথা (১ম) – ভূদেব চৌধুরীDownload
বাংলা সাহিত্যের ইতিকথা (২য়) – ভূদেব চৌধুরীDownload
বাংলা সাহিত্যের সংক্ষিপ্ত ইতিবৃত্ত – অসিতকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়Download
বাংলা সাহিত্যের ইতিবৃত্ত (১ম) – অসিতকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়Download
বাংলা সাহিত্যের ইতিবৃত্ত (২য়) – অসিতকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়Download
বাংলা সাহিত্যের ইতিবৃত্ত (৩য়) – অসিতকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়Download
বাংলা সাহিত্যের নানাদিক – ব্রজেন্দ্রনাথ ভট্টাচার্যDownload
বাংলা সাহিত্যের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস – ভূদেব চৌধুরীDownload
বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস – নির্মলেন্দু দাশDownload
বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস – আশুতোষ ভট্টাচার্যDownload
বাংলা সাহিত্যের খসড়া – প্রিয়রঞ্জন সেনDownload
বাংলা সাহিত্যের ভূমিকা – নন্দগোপাল সেনগুপ্তDownload
বাংলা সাহিত্যের কথা – নিত্যানন্দবিনোদ গোস্বামীDownload
বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস (আদি ও মধ্যযুগ) – তুষারকান্তি মহাপাত্রDownload
প্রাচীন ও মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের ইতিকথা – আজাহার ইসলামDownload
প্রাচীন বাঙ্গালা সাহিত্যের ইতিহাস – তমোনশ চন্দ্র দাশগুপ্তDownload
প্রাচীন বাঙ্গালা সাহিত্যের প্রাঞ্জল ইতিহাস – দেবেন্দ্রকুমার ঘোষDownload
মধ্য যুগের কবি ও কাব্য – শঙ্করীপ্রসাদ বসুDownload
বাংলা সাহিত্যের বিকাশের ধারা – শ্রীকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়Download
বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস – আশুতোষ ভট্টাচার্যDownload
বাঙলা সাহিত্যের রূপরেখা (১ম খণ্ড) – গোপাল হালদারDownload
বাঙলা সাহিত্যের রূপরেখা (২য় খণ্ড) – গোপাল হালদারDownload
বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস (১-৪) প্রাচীন পর্যায় – নিখিলেশ পুরকাইতDownload
বাংলা সাহিত্য পরিচয় (প্রাচীন ও মধ্যযুগ) – পরেশচন্দ্র ভট্টাচার্যDownload
প্রাচীন ও মধ্য যুগ – গোপাল হালদারDownload
হাজার বছরের পুরাণ বাঙ্গালা ভাষায় বৌদ্ধগান ও দোহাDownload
চর্যাগীতি-পদাবলী – সুকুমার সেনDownload
চর্যাগীতি পরিক্রমা – নির্মল দাশDownload
চর্যাগীতির ভূমিকা – জাহ্নবীকুমার চক্রবর্তীDownload
চর্যাগীতি পরিচয় – সত্যব্রত দেDownload
মধ্য যুগের কবি ও কাব্য – শঙ্করীপ্রসাদ বসুDownload
মধ্য যুগে বাংলা সাহিত্যের তথ্য ও কালক্রম – সুখময় মুখোপাধ্যায়Download
চণ্ডীমঙ্গল – সুকুমার সেনDownload
কবি ভারতচন্দ্র – শঙ্করীপ্রসাদ বসুDownload
চণ্ডীদাস ও বিদ্যাপতি – শঙ্করীপ্রসাদ বসুDownload
জ্ঞানদাস ও তাহার পদাবলী – বিমানবিহারী মজুমদারDownload
চণ্ডীদাসের পদাবলী – বিমানবিহারী মজুমদারDownload
গোবিন্দদাসের পদাবলী ও তাহার যুগ – বিমানবিহারী মজুমদারDownload
পাঁচশত বৎসরের পদাবলি – বিমানবিহারী মজুমদারDownload
বৈষ্ণব রসপ্রকাশ – ক্ষুদিরাম দাসDownload
বৈষ্ণব কবি প্রসঙ্গে – দেবনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়Download
ভারতের শক্তি-সাধনা ও শাক্ত সাহিত্য – শ্রীশশিভূষণ দাশগুপ্তDownload
শাক্ত পদাবলী – শ্রীঅমরেন্দ্রনাথ রায়Download
শাক্তপদাবলী ও শক্তিসাধনা – শ্রীজাহ্নবীকুমার চক্রবর্তীDownload
শাক্ত পদাবলী – ধ্রুবকুমার মুখোপাধ্যায়Download
শ্রীচৈতন্যভাগবত – শ্রীবৃন্দাবন দাস ঠাকুরDownload
চণ্ডীমঙ্গল – সুকুমার সেনDownload
কবিকঙ্কণ চণ্ডী – মুকুন্দরাম চক্রবর্তীDownload
চণ্ডীমঙ্গল বোধিনী – চারুচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়Download
চণ্ডীমঙ্গল – বিজন বিহারী ভট্টাচার্যDownload
চণ্ডীমঙ্গল – শ্রীঅনিল বরণ গঙ্গোপাধ্যায়Download
ভারতচন্দ্রের অন্নদামঙ্গল – জয়িতা দত্তDownload
ভারতচন্দ্রের অন্নদামঙ্গল – শ্রীব্রজেন্দ্রনাথ ভট্টাচার্যDownload
অন্নদামঙ্গল – রায়গুণাকর ভারতচন্দ্রDownload
ভারতচন্দ্র – মদনমোহন গোস্বামীDownload
কবি ভারতচন্দ্র – শঙ্করীপ্রসাদ বসুDownload
বাঙলা মঙ্গলকাব্যের ইতিহাস – শ্রীআশুতোষ ভট্টাচার্যDownload

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: Content is protected !!