//
//

বস্তুনিষ্ঠ প্রবন্ধের সংজ্ঞা, স্বরূপ ও বৈশিষ্ট্যগুলি আলোচনা কর।

বস্তুনিষ্ঠ, তন্ময় বা আনুষ্ঠানিক প্রবন্ধ

বস্তুনিষ্ঠ বা তন্ময় প্রবন্ধ বুদ্ধিপ্রধান এবং তাতে বিষয়বস্তুর প্রাধান্য বেশি। লেখক তথা বিষয়ীর ব্যক্তিত্ব সেখানে বস্তুনিষ্ঠা ও আনুষ্ঠানিকতা এবং জ্ঞান-বুদ্ধির তীক্ষ্ণ ঔজ্জ্বল্যে আচ্ছাদিত। সমকালীন সামাজিক, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক প্রশ্ন ও সমস্যা নিয়ে কিংবা বিজ্ঞানের কোনো বিষয় নিয়ে তথ্যনির্ভর এবং যুক্তিগ্রাহ্য যে-সব প্রবন্ধ লেখা হয়ে থাকে সেগুলিই বস্তুনিষ্ঠ প্রবন্ধের অন্তর্গত। তত্ত্ববোধিনী এবং বঙ্গদর্শন পত্রিকাকে কেন্দ্র করে অক্ষয়কুমার দত্ত, বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় এবং রামেন্দ্রসুন্দর ত্রিবেদীর বিজ্ঞান, ধর্ম, দর্শন, সমাজকেন্দ্রিক রচনাবলী তন্ময় প্রবন্ধের অন্তর্গত। যথা—পদার্থবিদ্যা (১৮৫৬), বিজ্ঞানরহস্য (১৮৮৫), জিজ্ঞাসা (১৯০৪), বিচিত্রজগৎ (১৯২০) ইত্যাদি। বিশুদ্ধ যুক্তি ও বুদ্ধির প্রাধান্যে, চিন্তাঋদ্ধ মননশীলতায়, তথ্যনিষ্ঠ ও বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষণশক্তিতে এইসব রচনা জ্ঞান-বিজ্ঞান-মনীষার শিল্পগুণান্বিত পরিচয়।

বস্তুনিষ্ঠ প্রবন্ধের বৈশিষ্ট্য

বস্তুনিষ্ঠ বা তন্ময় প্রবন্ধের বৈশিষ্ট্যগুলি নিম্নরূপ—

  • যুক্তিনিষ্ঠা ও ভাবনার নির্দিষ্ট শৃঙ্খলা থাকবে;
  • তত্ত্ব ও তথ্যের লক্ষণীয় প্রাধান্য থাকবে।
  • প্রাবন্ধিকের ব্যক্তিগত আবেগ-অনুভবের পরিবর্তে বস্তুনিষ্ঠা ও মননের গুরুত্ব প্রাধান্য পাবে;
  • প্রাবন্ধিক বৈজ্ঞানিক তথা বিশ্লেষণী দৃষ্টিভঙ্গির পরিচয় দেবেন;
  • প্রবন্ধের বিষয় সম্পর্কে প্রবন্ধকারের থাকবে নিঃস্পৃহতা, নিরপেক্ষতা ও আনুষ্ঠানিকমেজাজ;
  • ভাষা ব্যবহারে সতর্কতা ও সংযত। ঋজু ও গম্ভীর ভাষার মাধ্যমে প্রবন্ধের বক্তব্যপ্রকাশিত হবে।
  • পাঠকের থেকে দূরত্ব বজায় রেখে প্রবন্ধকার শিক্ষক বা পরামর্শদাতার ভূমিকা পালনকরবেন।

ভাবপ্রধান, মন্ময় প্রবন্ধ ব্যক্তিচিন্তা-নির্ভর যুক্তি ও বিশ্লেষণের খর্য এবং মননের তীব্রতা অপেক্ষা যেখানে হৃদয়াবেগের প্রাধান্য। বস্তুনিষ্ঠ প্রবন্ধ যখন জ্ঞান, বুদ্ধি, চিন্তাচেতনার বিস্ময়কর গভীরতায় আমাদের মগজের চাহিদাকে পরিতৃপ্ত করে, মন্ময় তথা ব্যক্তিগত প্রবন্ধ তখন তার ভাবকল্পনার দীপ্তিতে আমাদের হৃদয়ের পিপাসা মেটায়। এই শ্রেণির রচনায় প্রবন্ধকার নিবিড়, বন্ধুত্বপূর্ণ আন্তরিকতায় পাঠকের সঙ্গে একাত্ম হয়ে যান; বিশদ, জ্ঞানগর্ভ বিষয়ের যুক্তিগ্রাহ্য বিশ্লেষণ অথবা গুরুগম্ভীর প্রশ্ন ও জীবনসমস্যার সূক্ষ্ম মীমাংসায় ব্রতী না হয়ে এই ধরনের প্রবন্ধে প্রাবন্ধিক বিষয়বস্তুকে আত্মগত ভাবরসে স্নিগ্ধভাবে জারিত করে পাঠকের চারপাশে এক শান্ত, আবেগমণ্ডিত বাতাবরণ সৃষ্টি করেন।

বস্তুনিষ্ঠ প্রবন্ধের শ্রেণিবিভাগ

বিষয়বস্তুর গুরুত্ব বস্তুনিষ্ঠ প্রবন্ধের মূল আকর্ষণ। তাই বিষয়, প্রসঙ্গ ও রচনার উদ্দেশ্য। অনুযায়ী এই জাতীয় প্রবন্ধের কয়েকটি উপবিভাগ চিহ্নিত করা যেতে পারে—

আলোচনা/গবেষণাধর্মী প্রবন্ধ

কোনো একটি বিষয়ে নিবিষ্ট ও সুশৃঙ্খল আলোচনা, বিষয়বস্তুর রসগ্রাহী বিচার অপেক্ষা তার বস্তুস্বরূপের অনুসন্ধানই এই ধরনের প্রবন্ধের উদ্দেশ্য। ইংরেজি দার্শনিকপ্রবর জন লকের Essay Concerning Human Undestanding, রোমান্টিক কবি শেলির The Defence of Poetry, বঙ্কিমচন্দ্রের বিবিধ প্রবন্ধ-এর অন্তর্ভুক্ত সংগ্রহভুক্ত ‘দ্রৌপদী’ ‘লোকশিক্ষা ইত্যাদি রচনা এই শ্রেণির তন্ময় প্রবন্ধের উদাহরণ।

বৈজ্ঞানিক প্রবন্ধ

বিষয়গৌরবী তথা বস্তুনিষ্ঠ প্রবন্ধের এই শাখার অবলম্বন বিজ্ঞানের নানা তত্ত্ব ও তথ্যের সমাহার ও বিশ্লেষণ। বাংলা ভাষায় বিজ্ঞান-বিষয়ক প্রবন্ধের সূত্রপাত করেছিলেন অক্ষয়কুমার দত্ত। যুক্তিনির্ভরতা, বিজ্ঞানমনস্কতা, ভাষার ওজস্বিতা ও প্রাঞ্জলতা অক্ষয়কুমারের প্রবন্ধাবলীর বৈশিষ্ট্য। বৈজ্ঞানিক প্রবন্ধের রচয়িতাদের মধ্যে আর একটি স্মরণীয় নাম রামেন্দ্রসুন্দর ত্রিবেদী। এছাড়া রবীন্দ্রনাথের বিশ্ব পরিচয় ও জগদীশচন্দ্র বসুর অব্যক্ত এই শ্রেণীর উল্লেখনীয় উদাহরণ। সাম্প্রতিককালের বিজ্ঞান-বিষয়ক প্রবন্ধসাহিত্যে সমরজিৎ করের লেখাগুলি বিশেষ জনপ্রিয়তা লাভ করেছে।

ইতিহাস-নির্ভর প্রবন্ধ

প্রাচীন অথবা সমকালীন ইতিহাসের প্রেক্ষাপট ও ঘটনাবলি অবলম্বনে তথ্যনির্ভর, যুক্তিনিষ্ঠ বিশ্লেষণে রচিত হয় ইতিহাস-নির্ভর প্রবন্ধ। উদাহরণস্বরূপ উল্লেখ করা যায় বঙ্কিমচন্দ্রের সুদীর্ঘ রচনা ‘বঙ্গদেশের কৃষক’। তথ্যবহুল ও মননশীল এ-প্রবন্ধে বঙ্কিম বঙ্গদেশের কৃষকদের দুরবস্থা, জমিদারদের অমানবিক দমন পীড়ন, রাষ্ট্রীয় আইন, কর্নওয়ালিসের চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের ভয়াবহ ফলশ্রুতি তুলে ধরেছেন যুক্তিনিষ্ঠা ও হৃদয়বৃত্তির মিশ্রণে। বঙ্কিমের ‘বাঙ্গালির ইতিহাস’, ভূদেব মুখোপাধ্যায়ের ‘পুরাবৃত্তসার’ ও ‘ইংলণ্ডের ইতিহাস’ এই শ্রেণির প্রবন্ধের উল্লেখযোগ্য নিদর্শন। ইতিহাস নির্ভর প্রবন্ধের অপরাপর লেখকদের মধ্যে রাজকৃষ্ণ মুখোপাধ্যায়, রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায় এবং একালের অমলেশ, ত্রিপাঠী অসীম দাশগুপ্ত প্রমুখের নাম করা যায়।

রাজনৈতিক প্রবন্ধ

রাজনৈতিক চিন্তা, তত্ত্ব, ঘটনাবলি ইত্যাদি অবলম্বনে লেখা। হয় রাজনৈতিক প্রবন্ধ। বঙ্কিমচন্দ্রের সাম্য’ তাঁর রাজনৈতিক চেতনার ফলশ্রুতি। বর্ণবৈষম্য ও অর্থবৈষম্যের ভয়ানক পরিণতির চিত্রাঙ্কন ও সাম্য-মৈত্রী-স্বাধীনতার বাণী এই প্রবন্ধগ্রন্থকে স্মরণীয় করেছে। রবীন্দ্রনাথের ‘রাজা প্রজা’, ও ‘কালান্তর’ শীর্ষক রচনায় দেশ ও কালের প্রেক্ষিতে রাজনৈতিক চিন্তার ছোঁয়া পাঠককে প্রভাবিত করে। পরবর্তীকালে রাজনৈতিক প্রবন্ধের রচয়িতারূপে মুজফফর আহমেদ ও নজরুল ইসলামের নাম করা যেতে পারে।

সামাজিক/সমাজসমস্যামূলক প্রবন্ধ

কোনো সামাজিক বিষয়, প্রসঙ্গ, সমস্যা, প্রশ্ন ইত্যাদিকে আশ্রয় করে যুক্তি-তর্ক, বিচার-বিশ্লেষণের পথ ধরে লিখিত হয় এ-ধরনের বস্তুনিষ্ঠ প্রবন্ধ। বিদ্যাসাগরের বিধবাবিবাহ প্রচলিত হওয়া উচিত কিনা এতদ্বিষয়ক বিচার’, ভূদেব মুখোপাধ্যায়ের ‘সামাজিক প্রবন্ধ’ ও রবীন্দ্রনাথের ‘সভ্যতার সঙ্কট’ সামাজিক সমস্যা ও সঙ্কট নিয়ে লেখা সমাজচিন্তা তথা সমাজসংস্কারমূলক প্রবন্ধের উজ্জ্বল উদাহরণ।

জীবনীমূলক প্রবন্ধ

কোনো বরণীয় ব্যক্তিত্বের জীবন নিয়ে লেখা অথবা আত্মজৈবনিক প্রবন্ধের সঙ্গে জীবনী বা জীবনচরিতের পার্থক্য নিয়ে বিতর্ক হতে পারে। বঙ্কিমচন্দ্রের ‘দীনবন্ধু মিত্র বাহাদুরের জীবনী’ এবং রবীন্দ্রনাথের ‘জীবনস্মৃতি’ জীবনীমূলক রচনার গোত্রভুক্ত। জীবনস্মৃতি ঠিক রবীন্দ্র-জীবনকাহিনি নয়; বাল্য ও কৈশোরকে আশ্রয় করে গড়ে ওঠা জীবন-উপলব্ধির এক মনোজ্ঞ স্মৃতিলেখা। এখান থেকেই জীবনী-জীবন চরিতের সঙ্গে জীবনীমূলক প্রবন্ধের তফাতটি আন্দাজ করা যাবে।

একটি সার্থক বস্তুনিষ্ঠ প্রবন্ধ

বঙ্গদেশের কৃষক (বঙ্কিমচন্দ্র): একটি বস্তুনিষ্ঠ প্রবন্ধের সংক্ষিপ্ত পরিচিতি ১৮৭২-৭৩-এ ‘বঙ্গদর্শন’-এ প্রকাশিত এই প্রবন্ধটি বাংলা ভাষায় লেখা সামাজিক অর্থনৈতিক বিষয়ে এক মূল্যবান ঐতিহাসিক সমীক্ষা। উপেক্ষিত ও পীড়িত কৃষকদের নিয়ে লেখা এই প্রবন্ধ চারটি পরিচ্ছেদে বিন্যস্ত ‘দেশের শ্রীবৃদ্ধি’, ‘জমিদার’, ‘প্রাকৃতিক নিয়ম’ ও ‘আইন’। বঙ্গদেশের যে প্রজাসাধারণের সামাজিক-অর্থনৈতিক-রাজনৈতিক অস্তিত্বের মূল্যায়ন করতে চেয়েছেন বঙ্কিম, তাদেরই প্রতিনিধি হিসেবে আমরা এ-প্রবন্ধে পাই হাসিম শেখ ও রামা কৈবর্তকে। উভয়েই উচ্চবিত্ত সনাতনী হিন্দু সমাজ এবং বিদেশী ইংরেজদের শাসনে জর্জরিত।

প্রথম পরিচ্ছেদ ‘দেশের শ্রীবৃদ্ধি’-তে অল্প কয়েকজন রাজা, ভূস্বামী ও বণিকের শ্রীবৃদ্ধির পাশাপাশি বিপুল সংখ্যক দরিদ্র কৃষকের চরম দূরবস্থার কথা আছে। দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ প্রজাদের প্রধান শত্রুরূপে ভূস্বামীদের চিহ্নিত করেছে এবং সামন্ত-ইংরেজ সখ্যের কথাও বলেছে। ‘প্রাকৃতিক নিয়ম’ শীর্ষক তৃতীয় পরিচ্ছেদে পাশ্চাত্য সমাজবিজ্ঞানীদের যুক্তিবাদী বিশ্লেষণের ধারায় বঙ্কিম বঙ্গদেশের কৃষক ও শ্রমজীবী মানুষদের দারিদ্র্যের কারণরূপে ভৌগোলিক পরিবেশ ও সামাজিক কাঠামোকে দায়ী করেছেন। ‘আইন’ নামক চতুর্থ পরিচ্ছেদে লেখক ‘চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত ও অপরাপর রাজস্ব আইনের সমালোচনা করেছেন।

জমিদারবর্গের অমানবিকতা ও নিষ্ঠুরতা, রাষ্ট্রীয় আইন ও তার নানা ত্রুটি, লর্ড কর্ণওয়ালিসের চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত ইত্যাদির কারণে কৃষিজীবী মানুষদের চরম দুর্দশার যুক্তিগর্ভ, তথ্যবহুল বিস্তৃত আলোচনা করেছেন বঙ্কিম যথেষ্ট পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে। দেশের বঞ্চিত কৃষক সম্প্রদায়ের প্রতি যথেষ্ট ভাবাবেগ সমৃদ্ধ অথচ তথ্যসমন্বিত, চিন্তা-উদ্রেগকারী এমন মূল্যবান রচনা বাংলা প্রবন্ধ সাহিত্যের এক উজ্জ্বল নিদর্শন।

সমাজের গরিষ্ঠাংশ কৃষিজীবী মানুষের সামাজিক-অর্থনৈতিক বিপর্যয় আলোচনায় বঙ্কিম ইংরেজদের অবাধ বাণিজ্যনীতিকে অভিযুক্ত করলে ও চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের বিলোপ তাঁর কাঙ্ক্ষিত ছিল না এবং সামাজিক বিপ্লবের কোনো ভাবনাকেও তিনি অনুমোদন করেননি। তবে যুক্তিনির্ভর ও দার্ঢ্যমণ্ডিত গদ্যে বঙ্কিম তার মোটের ওপর রক্ষণশীল এই প্রবন্ধে স্বাদেশিকতা ও মনুষ্যত্ববোধের উজ্জ্বল নিদর্শন রেখে গেছেন। এছাড়া এ প্রবন্ধে রয়েছে তৎকালীন বঙ্গদেশের যে-সব চিত্র, তা ইতিহাস-রচয়িতাদের কাছে মূল্যবান দলিলরূপে গণ্য হবে।

আলোচ্য প্রবন্ধটি বঙ্কিমের তথ্যসমৃদ্ধ জ্ঞানচর্চার চমৎকার নিদর্শন। যুক্তিনির্ভর ও সুবিস্তৃত এই আলোচনায় বস্তুনিষ্ঠ বিশ্লেষণের ফাঁকে ফাঁকে দেশের নিপীড়িত কৃষকদের প্রতি প্রবন্ধকারের গভীর সহানুভূতি প্রকাশ পেয়েছে। নিদর্শন হিসেবে প্রবন্ধের অংশবিশেষ উদ্ধার করা হল—

এই মঙ্গল ছড়াছড়ির মধ্যে আমার একটি কথা জিজ্ঞাসার আছে, কাহার এত মঙ্গল? হাসিম শেখ আর রামা কৈবর্ত দুই প্রহরের রৌদ্রে, খালি মাথায়, খালি পায়ে, এক হাঁটু কাদার উপর দিয়া দুইটা অস্থিচৰ্ম্মবিশিষ্ট বলদে, ভোতা হাল ধার করিয়া আনিয়া চষিতেছে, উহাদের কি মঙ্গল হইয়াছে? উহাদের এই ভাদ্রের রৌদ্রে মাথা ফাটিয়া যাইতেছে, তৃষ্ণায় ছাতি ফাটিয়া যাইতেছে… ক্ষুধায় প্রাণ যাইতেছে…। সন্ধ্যাবেলা গিয়া উহারা ভাঙ্গা পাথরে রাঙ্গা রাঙ্গা বড় বড় ভাত, নুন, লঙ্কা দিয়া আধপেটা খাইবে।…বল দেখি চশমা-নাকে বাবু, ইহাদের কি মঙ্গল হইতেছে?…আর তুমি ইংরাজ বাহাদুর!… তুমি বল দেখি যে, তোমা হইতে এই হাসিম শেখ আর রামা কৈবর্তের কি উপকার হইয়াছে?

তথ্যসূত্র:

কাব্যজিজ্ঞাসা – অতুলচন্দ্র গুপ্তDownload
কাব্যতত্ত্ব: আরিস্টটল – শিশিরকুমার দাসDownload
কাব্যমীমাংসা – প্রবাসজীবন চৌধুরীDownload
ভারতীয় কাব্যতত্ত্ব – নরেন বিশ্বাসDownload
ভারতীয় কাব্যতত্ত্ব – অবন্তীকুমার সান্যালDownload
কাব্যজিজ্ঞাসার রূপরেখা – করুণাসিন্ধু দাসDownload
কাব্য-শ্রী – সুধীরকুমার দাশগুপ্তDownload
সাহিত্যের রূপরীতি ও অন্যান্য – কুন্তল চট্টোপাধ্যায়Download
সাহিত্য ও সমালোচনার রূপরীতি – উজ্জ্বলকুমার মজুমদারDownload
কাব্যালোক – সুধীরকুমার দাশগুপ্তDownload
কাব্যপ্রকাশ – সুরেন্দ্রনাথ দাশগুপ্তDownload
নন্দনতত্ত্ব – সুধীর কুমার নন্দীDownload
প্রাচীন নাট্যপ্রসঙ্গ – অবন্তীকুমা সান্যালDownload
পাশ্চাত্য সাহিত্যতত্ত্ব ও সাহিত্যভাবনা – নবেন্দু সেনDownload
সাহিত্য প্রকরণ – হীরেণ চট্টোপাধ্যায়Download
সাহিত্য জিজ্ঞাসা: বস্তুবাদী বিচার – অজয়কুমার ঘোষDownload

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: Content is protected !!