//
//

মনস্তাত্ত্বিক উপন্যাস কী? একটি মনস্তাত্ত্বিক উপন্যাস আলোচনা কর।

মনস্তাত্ত্বিক উপন্যাস

সময়ের কথা হলেও এ সত্য আমাদের স্বীকার করতে হবে যে, মনস্তাত্ত্বিক উপন্যাস নামে স্বতন্ত্র। কোনো উপন্যাসের শ্রেণী সাহিত্যের প্রকরণবিদরা স্বীকার করেননি। এর একটা কারণ এই হতে পাৰে যে মনস্তত্ত্বকে তারা উপন্যাসের বাস্তবতার মতোই এমন এক অপরিহার্য সামান্য ধর্ম বলে মনে করেছেন যা বাদ দিয়ে উপন্যাসের মতো আধুনিক সাহিত্য-প্রকরণ দাঁড়াতেই পারে না। কথাটা এক অর্থে সঠিকও বটে, কারণ উপন্যাস শুধু আধুনিক মানুষের কাহিনী এবং মনস্তাত্ত্বিক বিশ্লেষণ ছাড়া আধুনিক মানুষকে বোঝানো শুধু দুঃসাধ্য নয়, অসম্ভব ব্যাপার। প্রকরণ-বিদদের এই শ্রেণীকে স্বীকার না করার দ্বিতীয় কারণ এই হতে পারে যে, চরিত্রপ্রধান উপন্যাস বা Novel of character নামক শ্রেণীকে স্বীকার করে নেওয়া বা চেতনাপ্রবাহমূলক রীতিকে স্বীকৃতি দেওয়া মানেই উপন্যাসে মনস্তত্ত্বের প্রাধান্য স্বীকার করে নেওয়া হল—এই বোধও তাদের মধ্যে কাজ করে থাকতে পারে। আমাদের আবার বলতে হবে, তাদের এই বোধও সম্ভবত ঠিক।

তবে সবটা ঠিক নয়। প্রথম সিদ্ধান্ত সম্বন্ধে বলা যায়, মনস্তত্ত্ব অবশ্যই উপন্যাসের সঙ্গে অভ্রান্তভাবে জড়িত, কিন্তু মনস্তত্ত্বই উপন্যাসের কেন্দ্রীয় শক্তি এবং তার সমস্ত জটিলতা ও ঘটনাবিবর্তনের নেপথ্য উৎস—ঠিক এই ভূমিকায় মনস্তত্ত্ব সব উপন্যাসে নাও থাকতে পারে। উপন্যাসের প্রধান সমস্যাটিই মনস্তাত্ত্বিক সমস্যা কিনা, সে কথা আমাদের বিচার করতে হবে এবং এটি বিচার করার সবচেয়ে ভাল উপায় হল মনস্তত্ত্ব বর্জন করে উপন্যাসটি রচনা করা সম্ভব কিনা ভেবে দেখা। মনস্তত্ত্ব বর্জন করলে যে-কোনো উপন্যাসই দুর্বল হয়ে পড়ে, কিন্তু দুর্বল হওয়া আর তা অবলম্বনহীন হওয়া এক কথা নয়। কোনো উপন্যাসের শ্রেণী যদি প্রকৃতপক্ষে মনস্তাত্ত্বিক হয় তবে মনস্তত্ত্ব বর্জন করলে সেই উপন্যাসটি রচনা করাই অসম্ভব হয়ে পড়ে, অর্থাৎ সেটি রচনা করারই কোন সার্থকতা থাকে না। এ বিষয়ে দ্বিতীয় সিদ্ধান্ত সম্বন্ধে আমাদের অভিমত এই যে, চরিত্রপ্রধান উপন্যাসে অবশ্যই চরিত্রের মনস্তত্ত্ব প্রাধান্য পায়, কিন্তু একই উপন্যাস একই সঙ্গে চরিত্রপ্রধান ও মনস্তত্ত্বমূলক হতে পারে—এই দুই বিভাগের মধ্যে কোনো প্রকৃত বিরোধ নেই। চেতনা-প্রবাহমূলক রীতি আসলে এক ধরনের উপস্থাপন-রীতি, এর সঙ্গে খুব সাধারণ কারণেই উপন্যাসের শ্ৰেণীকে মিলিয়ে ফেলা ঠিক নয়।

মনস্তাত্ত্বিক উপন্যাস ঠিক কী শ্রেণীর উপন্যাস এবং ঠিক কী তা নয়, সে কথা ভালভাবে বুঝতে গেলে একটি বিশেষ উপন্যাসকে যথাযথ বিশ্লেষণ করা দরকার। সেই চেষ্টাই করা যেতে পারে।

একটি সার্থক মনস্তাত্ত্বিক উপন্যাস

রবীন্দ্রনাথের ‘ঘরে-বাইরে’ উপন্যাসটির শ্রেণী নিয়ে সমালোচকদের মধ্যে প্রচুর মতভেদ দেখা যায়, এর মধ্যে অবশ্য রাজনৈতিক এবং মনস্তাত্ত্বিক এই দুই শ্রেণীর মধ্যেই প্রকৃত মতদ্বৈত আমরা দেখি। সুতরাং সেইভাবে এর বিশ্লেষণে অগ্রসর হওয়া যেতে পারে।

রাজনীতি ‘ঘরে-বাইরে’ উপন্যাসের পক্ষে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ, এ বিষয়ে কোনও সন্দেহ নেই। অসহযোগ আন্দোলন এবং বঙ্গভঙ্গের প্রেক্ষিতে বাংলাদেশের রাজনৈতিক আবহাওয়ার এক অতি উত্তাল ও অগ্নিগর্ভ সময় এই উপন্যাসের প্রেক্ষিত। উপন্যাসের প্রধান যে তিনটি চরিত্র আমরা দেখি, তারা তিনজনেই সাধারণভাবে রাজনৈতিক ঘূর্ণাবর্তের শিকার হয়ে পড়েছে। নিখিলেশ ও সন্দীপ একই রাজনৈতিক আন্দোলনসূত্রে পরস্পরের বন্ধু হয়েছে ও সেই বন্ধুত্বের সূত্রেই সন্দীপ নিখিলেশের বাড়িতে এসে উঠেছে। নিখিলেশের স্ত্রী বিমলা এই রাজনৈতিক আন্দোলনে পরোক্ষ অংশগ্রহণের জন্যই সন্দীপের কর্মযজ্ঞে সহানুভূতি ও সহযোগিতার মনোভাব দেখিয়েছে।

অন্যদিকে মনস্তাত্ত্বিক জটিলতাও এই উপন্যাসে বিশেষ কম নয়। নিখিলেশ একেবারেই রাবীন্দ্রিক নায়ক, আদর্শ দাম্পত্যসম্পর্ক বিষয়ে যার চিন্তাভাবনা অত্যন্ত উদার। রবীন্দ্রনাথের ‘হৈমন্তী’ ও উত্তরকালের গল্পে দাম্পত্য সম্পর্কের আদর্শ সম্বন্ধে যে মনোভাব আমরা দেখি, এখানে সেই মনোভাবই প্রাধান্য পেয়েছে। একটি পুরুষ এবং একটি নারী সামাজিক অনুষ্ঠানের সূত্রে স্বামী-স্ত্রী হিসাবে নিজেদের একটা অধিকারের স্বীকৃতি পায়। রবীন্দ্রনাথ মনে করেন সামাজিক সেই অনুষ্ঠান পুরুষ ও নারীর মধ্যে প্রকৃত কোনো অধিকার প্রতিষ্ঠিত করে না তাদের কাছাকাছি এনে দেয় মাত্র। এবার মানবিক ব্যবহারের দ্বারা তাদের সত্যিকারের ভালবাসার অধিকার প্রতিষ্ঠিত করতে হয় এবং তা করতে পারলেই তাদের মধ্যে আদর্শ দাম্পত্য-সম্পর্ক গড়ে ওঠে। ‘ঘরে-বাইরে’ উপন্যাসে নিখিলেশ বিবাহসূত্রে বিমলাকে ঘরের চৌহদ্দির মধ্যে লাভ করেছিল, কিন্তু সামাজিক সূত্রে এই পাওয়াকে সে খুব বেশি মনে করেনি বলেই সে বিমলার মানসিক উচ্চতা নিজের মতো করবার চেষ্টা করেছিল এবং বাইরের জগতে নিয়ে এসে সে সন্দীপের মতো মানুষের সঙ্গে তার পরিচয় করিয়ে দিয়েছিল নিঃসঙ্কোচে; যাতে ঘরে বিমলা যাকে পেয়েছে, বাইরের জগতের অন্যান্য মানুষের সঙ্গে তুলনা করে বুঝতে পারে, সে-ই নিখিলেশই তার জীবনের পুরুষোত্তম। নিখিলেশ এইভাবেই তার অধিকার প্রতিষ্ঠিত করতে চেয়েছিল সামাজিক এবং মানবিক সূত্রে, ঘরে এবং বাইরে।

রাজনীতি এবং মনস্তত্ত্ব যখন কোনো উপন্যাসে এইভাবে পরস্পর পরস্পরের প্রতিস্পর্ধী হয়ে ওঠে, তখন উপন্যাসের শ্রেণীবিচারের সঠিক উপায় আমাদের জানা আছে। কোন বিশেষ ব্যাপারটি উপন্যাসের কেন্দ্রীয় শক্তি, কাকে বাদ দিলে উপন্যাসটি দাঁড়াতেই পারে না, আমরা চিন্তা করতে পারি সে কথা।

রাজনীতি ‘ঘরে-বাইরে’ উপন্যাসে আছে এবং অত্যন্ত প্রবল ভাবেই আছে, কিন্তু তার অস্তিত্ব উপন্যাসের প্রেক্ষিত রচনায় যতোটা, ঔপন্যাসিক সমস্যা রচনায় যে ততোটা নয়, সে কথা আমরা একটু চিন্তা করলেই বুঝতে পারি। প্রকৃত রাজনৈতিক উপন্যাসে একাধিক প্রধান ব্যক্তিত্বের মধ্যে ব্যবধান রচনা করে দেয় রাজনৈতিক মতবাদের পার্থক্য, যেমনটি আমরা দেখেছি ‘জাগরী’ উপন্যাসে। এখানে কিন্তু নিখিলেশ এবং সন্দীপ একই মতাদর্শের পোষক এবং সেই সূত্রেই একদা তাদের বন্ধুত্ব প্রগাঢ় হয়েছিল। স্বদেশী আন্দোলনের ব্রত নিয়েই নিখিলেশ সমবায় ব্যাঙ্ক তৈরি করেছিল, স্বদেশী সাবান প্রস্তুত করার নামে অনর্গল অর্থের অপচয় করেছিল। নিখিলেশ ও সন্দীপের মধ্যে পার্থক্য যদি কিছু থাকে তবে তা রাজনৈতিক মতের নয়, কোন পথে সেই মত প্রতিষ্ঠিত হবে—সেই পথের। সন্দীপ যখন ভেবেছে হিংসার পথে, ধ্বংসের পথে গেলেই স্বদেশী আন্দোলন দ্রুত জয়যুক্ত হবে, নিখিলেশ তখন ভেবেছে এভাবে অন্যায়ের আশ্রয় নিয়ে, কেবল উত্তেজনার আগুন পুইয়ে মহৎ কিছু করা যায় না—সত্যিকারের মহৎ কিছু করতে গেলে সমস্ত মানুষকে তা বুঝবার সুযোগ দিতে হবে, জনচেতনা জাগিয়ে তুলতে হবে, স্বদেশী মদের নেশায় মানুষকে উত্তেজিত করে হঠাৎ কিছু করে ফেললে তার ফল ভালো হতে পারে না।

তবে এর চেয়েও বড় প্রমাণ রয়ে গেছে নিখিলেশ এবং সন্দীপের চরিত্রেই তারা মানুষ হিসাবে এখানে যতোটা চিত্রিত, রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব হিসাবে মোটেই তা নয়। নিখিলেশের তন একটা ভণিতাহীন রাজনৈতিক মত পাওয়া যায়। ব্যক্তিগত জীবনে এবং রাজনৈতিক মতে সে একই আদর্শে বিশ্বাসী—মানুষটার মধ্যে কোনো স্ববিরোধিতা নেই। কিন্তু সন্দীপের মধ্যে বৈপরীত্য অত্যন্ত প্রবল। সে রাজনৈতিক নেতা হয়ে নিজে প্রচুর ত্যাগ স্বীকারের কথা বলে। যদিও নিজে কোনরকম কষ্ট স্বীকার করতে রাজি হয় না; মুখে স্বদেশি জিনিস ব্যবহার ও বিদেশি জিনিস বর্জনের কথা বলে, অথচ বিদেশি জিনিস ব্যবহারে তার কোনো অরুচি নেই। সন্দীপের আসল অস্ত্র তার বাগবিস্তারের ক্ষমতা এবং নারী চিত্তজয়ের স্বাভাবিক ও অনায়াস দক্ষতা—এটা সে অত্যন্ত ভালভাবে জানে ও তার নিপুণ ব্যবহার করে। এইভাবেই সে রাজনৈতিক নেতা হয়েছে, রাজনৈতিক মতের প্রতি নিষ্ঠা না থাকা সত্ত্বেও। এই ভাবেই সে অনেক মেয়ের সর্বনাশ করেছে এবং বিমলার সর্বস্ব অপহরণে এগিয়ে এসেছে। চরিত্রটির কথা অভিনিবেশ সহকারে চিন্তা করলেই বোঝা যাবে, রাজনীতি তার লক্ষ্যে উপনীত হবার, উদ্দেশ্যসাধনের হাতিয়ারমাত্র, জীবনের নীতি নয়—সে রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব না হয়ে অন্য যে-কোনো পেশা বেছে নিলেও নিজের বাগবিস্তারের স্বভাবপটুত্ব দিয়ে ঠিক এই জীবনটাই সে যাপন করতে পারতো, এবং হয়তো তাই করতো।

রাজনীতিকে সরিয়ে নিলে উপন্যাসটি অবশ্যই দুর্বল হয়ে পড়ে, কিন্তু তার অস্তিত্ব রক্ষার কোনো সমস্যা হয় কি! বোধহয় না। রাজনৈতিক সংগ্রাম এই উপন্যাসে আমরা দেখিনি, তার আবহ অবশ্যই দেখেছি, তার উত্তাপও পেয়েছি। কিন্তু উপন্যাসের যে মূল সমস্যা সেখানে রাজনীতি বর্জিত হলে কী এমন অসুবিধা ছিল। নিখিলেশ এবং সন্দীপ অন্য কোনো সূত্রেও পরস্পর বন্ধু হতে পারতো, ব্যবসায়িক সূত্রে বা অন্য যে-কোনো ভাবে। নিখিলেশ তার আদর্শ নিয়ে এই ভাবেই বিমলাকে তার সঙ্গে আলাপ করিয়ে দিতো, সন্দীপ তার নারীচিত্তজয়ী বাণ এভাবেই নিক্ষেপ করতো, এর জন্য রাজনৈতিক নেতা হবার কোনো প্রয়োজন ছিল না। জটিলতার বৃদ্ধি অনায়াসেই হতে পারতো এভাবে।

উপন্যাসের আবহ যাই হোক আমাদের মনে রাখতে হবে, এই উপন্যাসের নাম ‘ঘরে-বাইরে’ এবং নিখিলেশের দাম্পত্য-আদর্শের পরীক্ষা ও ব্যর্থতাই এই উপন্যাসের কেন্দ্রীয় সমস্যা। নিখিলেশ আদর্শ দাম্পত্যসম্পর্ক বলতে বোঝে স্ত্রীকে ঘরে ও বাইরে সমানভাবে পাওয়া, কিন্তু তার দুর্ভাগ্য সে এমন একটি নারীকে স্ত্রী হিসাবে পেয়েছে যে অত্যন্ত সাধারণ যার মানসিক উচ্চতা নিখিলেশের ধারে কাছে আসে না। বিমলা মায়ের কাছে পেয়েছে সতীত্বের তেজ, নারীত্বের তিলমাত্র বলিষ্ঠতা সে চরিত্রে বহন করে না; সে চায় এমন একজন বলদৃপ্ত স্বামী যার শাসনে যার অত্যাচারে নিজেকে পুরোপরি সমর্পণ করা যায় এবং সতীত্বের পরাকাষ্ঠা দেখানো যায়। দুর্ভাগ্য দুজনেরই—যে সুন্দরী নয় তার সৌন্দর্যের প্রশংসা করে নিখিলেশ তাকে ভুল ধারণার সুযোগ দিয়েছে, যে উচ্চ মানসিকতার যোগ্য নয় তাকে আচরণে অনেক বড়ো করে তুলতে চেয়েছে নিখিলেশ। ফলে সন্দীপ তার Lady Killer প্রবৃত্তির আশ্চর্য যাদু দেখাবার একটি উপযুক্ত ক্ষেত্র পেয়ে গিয়েছে স্বদেশী মন্ত্রের উত্তেজক বাগ্‌জাল বিস্তার করে তাকে মক্ষীরাণী বানিয়ে অনায়াসে সে নিখিলেশের কাছ থেকে তাকে নিজের দিকে টেনে নিয়েছে।

সুতরাং দাম্পত্যসম্পর্কের এই জটিলতা বর্জন করে, এই নিগূঢ় মনস্তত্ত্ব বর্জন করে যদি আমরা ‘ঘরে-বাইরে’ উপন্যাসের কথা ভাবি তাহলে তাতে রাজনীতি থাকে বটে কিন্তু ‘ঘরে-বাইরে’ উপন্যাসটি থাকে না। পক্ষান্তরে রাজনীতি একেবারে বর্জন করলে উপন্যাসটি হয়তো কিছু দুর্বল হয়ে যায়। (যাঁরা মনে করেন স্বদেশী আন্দোলনের প্রতি রবীন্দ্রনাথ অবিচার করেছেন, তাদের কাছে এমন কি এটি ঈঙ্গিতও মনে হতে পারে) কিন্তু উপন্যাসটি নিরালম্ব হয় না। সেই কারণেই আমরা মনে করি মনস্তত্ত্বই এই উপন্যাসের কেন্দ্রীয় শক্তি, প্রধান চরিত্রগুলির মনস্তাত্ত্বিক জটিলতা এ উপন্যাসে যতোটা আকর্ষণীয়, রাজনৈতিক জটিলতা ততোটা নয়; এবং সেইসব কারণে সিদ্ধান্তে আসতে আমাদের খুব অসুবিধা হয় না যে উপন্যাসটির শ্রেণী মনস্তাত্ত্বিক।

তথ্যসূত্র:

কাব্যজিজ্ঞাসা – অতুলচন্দ্র গুপ্তDownload
কাব্যতত্ত্ব: আরিস্টটল – শিশিরকুমার দাসDownload
কাব্যমীমাংসা – প্রবাসজীবন চৌধুরীDownload
ভারতীয় কাব্যতত্ত্ব – নরেন বিশ্বাসDownload
ভারতীয় কাব্যতত্ত্ব – অবন্তীকুমার সান্যালDownload
কাব্যজিজ্ঞাসার রূপরেখা – করুণাসিন্ধু দাসDownload
কাব্য-শ্রী – সুধীরকুমার দাশগুপ্তDownload
সাহিত্যের রূপরীতি ও অন্যান্য – কুন্তল চট্টোপাধ্যায়Download
সাহিত্য ও সমালোচনার রূপরীতি – উজ্জ্বলকুমার মজুমদারDownload
কাব্যালোক – সুধীরকুমার দাশগুপ্তDownload
কাব্যপ্রকাশ – সুরেন্দ্রনাথ দাশগুপ্তDownload
নন্দনতত্ত্ব – সুধীর কুমার নন্দীDownload
প্রাচীন নাট্যপ্রসঙ্গ – অবন্তীকুমা সান্যালDownload
পাশ্চাত্য সাহিত্যতত্ত্ব ও সাহিত্যভাবনা – নবেন্দু সেনDownload
সাহিত্য প্রকরণ – হীরেণ চট্টোপাধ্যায়Download
সাহিত্য জিজ্ঞাসা: বস্তুবাদী বিচার – অজয়কুমার ঘোষDownload

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: Content is protected !!