//
//

বাংলা গদ্যে রামেন্দ্রসুন্দর ত্রিবেদীর অবদান আলোচনা কর।

রামেন্দ্রসুন্দর ত্রিবেদী

রবীন্দ্র সমসাময়িক প্রাবন্ধিকদের মধ্যে রামেন্দ্রসুন্দর ত্রিবেদী অন্যতম। বৈজ্ঞানিক মনন ও চিন্তাভাবনার বিশিষ্ট প্রকাশ রামেন্দ্রসুন্দরের প্রবন্ধের মধ্যে লক্ষ করা যায়। তাঁর পূর্বে অক্ষয়কুমার, বঙ্কিমচন্দ্র, স্বর্ণকুমারী দেবী বৈজ্ঞানিক প্রবন্ধ রচনা করলেও রামেন্দ্রসুন্দর বৈজ্ঞানিক প্রবন্ধে অনেক বেশি গভীরতার পরিচয় রেখেছেন। শুধু বিজ্ঞান নয়, দর্শন, ধর্ম, সমাজ, সাহিত্য প্রভৃতি বিষয় নিয়ে তার প্রবন্ধসাহিত্য সজ্জিত। সেকালের শিক্ষিত বাঙালি মানসিকতার বৈজ্ঞানিক যুক্তি প্রবণতা রামেন্দ্রসুন্দরের প্রবন্ধে স্থান পেয়েছে। সুরেশচন্দ্র সমাজপতি তার মধ্যে দর্শনের গঙ্গা, বিজ্ঞানের সরস্বতী ও সাহিত্যের যমুনার’ ত্রিবেণী সঙ্গম লক্ষ করেছেন।

‘নবপর্যায় বঙ্গদর্শনে’র শুরুতেই রামেন্দ্রসুন্দর রবীন্দ্রনাথের মতো যুগধর্মের ব্যাখ্যায় নিজেকে নিয়োজিত করেছিলেন। ভারতীয় সংস্কৃতির প্রকৃত স্বরূপ বিশ্লেষণে, বৈচিত্র্যের মধ্যে ঐক্য সন্ধানে, সমকালীন রাষ্ট্রিক ও সামাজিক অবস্থার প্রেক্ষাপটে শিক্ষাসংস্কৃতির ও রীতিনীতির আলোচনায়, প্রাচ্য ও পাশ্চাত্যের আদর্শগত পার্থক্য ও জাতীয়তাবোধের স্বরূপ প্রভৃতি বিষয়ে রামেন্দ্রসুন্দরের প্রবন্ধ সমুজ্জ্বল হয়ে রয়েছে। সমাজ ও সংস্কৃতির আলোচনায় তিনি ইওরোপ ও ভারতের মূল প্রবণতার দিকটি উপস্থাপিত করেছেন।

মুর্শিদাবাদ জেলার শক্তিপুরের কাছে টেঁয়া-বৈদ্যপুর গ্রামে রামেন্দ্রসুন্দর জন্মগ্রহণ করেন ১৮৬৪ খ্রিস্টাব্দে। শৈশবকাল থেকেই রামেন্দ্রসুন্দর লেখাপড়ায় কৃতিত্বের পরিচয় রেখেছিলেন। কোন পরীক্ষায় তিনি দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেননি, সর্বত্রই তিনি প্রথম স্থান পেয়েছেন। কর্মজীবনে তিনি রিপন কলেজের অধ্যাপক ও পরে অধ্যক্ষ হিসেবে কৃতিত্বের স্বাক্ষর রেখেছেন। বিজ্ঞানের যুক্তিবোধ, দর্শনের সত্যনিষ্ঠা এবং আবেগহীন জাতীয়তাবোধ এই তিনের সমন্বয়ে গঠিত ছিল তার চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য।

তাঁর প্রবন্ধগুলি হল— ‘প্রকৃতি’ (১৮৯৬), ‘জিজ্ঞাসা’ (১৯০৪), ‘বঙ্গলক্ষ্মীর ব্রতকথা’ (১৯০৬), ‘মায়াপুরী’ (১৯১১), ‘চরিতকথা’ (১৯১৩), ‘বিচিত্র প্রসঙ্গ’ (১৯১৪), ‘শব্দকথা’ (১৯১৭), ‘যজ্ঞকথা’ (১৯২০), ‘বিচিত্র জগৎ’ (১৯২০), ‘নানাকথা’ (১৯২৪), ‘জগৎকথা’ (১৯২৬)।

তাঁর প্রবন্ধগুলিকে বিষয়ভিত্তিক কয়েকটি ভাগে ভাগ করা যায়। (এক) রাষ্ট্র, ইতিহাস ও সমাজভাবনা মূলক; (দুই) শিক্ষাচিন্তা বিষয়ক; (তিন) স্বদেশচিন্তামূলক এবং (চার) সাহিত্য বিষয়ক।

(এক) রাষ্ট্র, ইতিহাস ও সমাজভাবনা মূলক

এই শ্রেণীর প্রবন্ধে পাশ্চাত্য ও ভারতীয় সমাজ ও রাষ্ট্র সম্পর্কিত নানান বিষয় আলোচনা করেছেন। ‘রাষ্ট্র ও নেশন’ (বঙ্গদর্শন, ভাদ্র—১৩০৮) প্রবন্ধে রামেন্দ্রসুন্দর নেশন বলতে কী বোঝায় এবং ভারতবর্ষে তার অস্তিত্ব কেমন তা নিয়ে আলোচনা করেছেন। ভারতে নেশন জন্মাতে না পারার কারণ হিসেবে রাজশক্তি ও প্রজাশক্তির বিচ্ছিন্নতাকে দায়ী করেছেন। ভারতে নেশনের অস্তিত্ব না থাকায় ভারত পরাধীনতা স্বীকার করতে বাধ্য হয়েছে।

‘বর্ণাশ্রম ধর্ম’ (‘বঙ্গদর্শন’, চৈত্র-১৩০৮) প্রবন্ধে ভারতীয় বর্ণাশ্রম ধর্মের আলোচনা করে তার উপযোগিতা বর্তমানে আছে কিনা তা আলোচনা করেছেন। লেখকের মতে ভারতের বর্ণাশ্রম ধর্মের দুটি রূপ—প্রথম বর্ণধর্ম, এই ধর্মকে কেন্দ্র করে আমাদের সামাজিক জীবনের প্রতিষ্ঠা। দ্বিতীয়টি আশ্রম ধর্ম, আমাদের ব্যক্তিগত জীবনে এর প্রতিষ্ঠা। কিন্তু কালের বিবর্তনে এর পরিবর্তন হচ্ছে। কারণ তার মতে কমই জীবনের গৌরব।

‘ভারতবর্ষের ইতিহাস’ (ভাণ্ডার’, শ্রাবণ-১৩১২) প্রবন্ধে ভারতীয় ইতিহাসের মূল সুরের সঙ্গে সেদিনের দেশবাসীকে সংযুক্ত করতে চেয়েছিলেন। বঙ্গভঙ্গের সময় অতীত ইতিহাসপ্রীতির যে প্রবণতা দেখা গিয়েছিল সেই চেতনা থেকেই স্বজাতির ইতিহাস ও ধ্যানধারণা সম্পর্কে তিনি আলোকপাত করেছেন।

(দুই) শিক্ষাচিন্তা

শিক্ষাচিন্তার ক্ষেত্রে রামেন্দ্রসুন্দর প্রাচীন ভারতীয় ও পাশ্চাত্য আদর্শের সমন্বয়ের পক্ষে ছিলেন। তিনি চেয়েছিলেন প্রাচীন ভারতীয় আদর্শকে সমকালীন সময়ের উপযোগী করে গড়ে তুলতে। তাঁর শিক্ষাচিন্তা মূলত দেশবাসীর কল্যাণের দিকে তাকিয়ে। তিনি ভেবেছিলেন দেশবাসীকে পরাধীনতার হাত থেকে মুক্ত করতে হলে, স্বদেশচিন্তায় উদ্বুদ্ধ করতে হলে প্রয়োজন যথার্থ শিক্ষাদর্শের। ‘অরণ্যে রোদন’ (সাহিত্য আশ্বিন-১৩০৯) প্রবন্ধে জাতীয় শিক্ষা নিয়ে আলোচনা করে লিখেছেন, “বিদেশী শাসকের মুখাপেক্ষী হয়ে আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নতির কোন আশা নেই। আমরা যদি স্বাবলম্বন অভ্যাস করি, পরিশ্রম, অনুরাগ, শ্রদ্ধা, ভক্তি ও ত্যাগ নিয়ে আমরা যদি যথার্থ শিক্ষার সাধনা করি, তবেই আমাদের উন্নতি সম্ভব।”

‘স্বদেশী বিশ্ববিদ্যালয় (‘বঙ্গদর্শন’, অগ্রহায়ণ—১৩১২) প্রবন্ধে বিভিন্ন স্তরের শিক্ষার দোষ-ত্রুটি দূর করার উপায় নিয়ে আলোচনা করেছেন। ‘লোকশিক্ষা’ (প্রবাসী’, বৈশাখ ১৩১৭) প্রবন্ধে শিক্ষাপ্রণালীর সংস্কারের কথা লিখেছেন। লোকশিক্ষা বলতে চাষী, তাঁতী, মুদির সন্তানের শিক্ষাকে বুঝিয়েছেন লেখক। এই প্রবন্ধে তিনি পাঠাগার সম্বন্ধে লিখেছেন, “পাঠাগারের নামে কারাগারে বালকগণকে প্রেরণ করিয়া তাহার জীবনীশক্তির ধ্বসেসাধনে উদ্যোগ উচিত কিনা? তাহারই আমি মীমাংসা চাহিতেছি।”

(তিন) স্বদেশচেতনামূলক

রামেন্দ্রসুন্দরের স্বদেশচেতনার বিশেষ পরিচয় রয়েছে ‘বঙ্গ-লক্ষ্মী’-র ‘ব্রতকথা’ (‘বঙ্গদর্শন’, পৌষ-১৩১২) রচনার মধ্যে। স্বদেশী আন্দোলনের সময় বাংলার স্ত্রীলোকদের স্বদেশচেতনায় উদ্বুদ্ধ করতে এই রচনা। এই রচনার প্রেক্ষাপট হল—বঙ্গভঙ্গের দিন তার গ্রামের পাঁচশ নর-নারীকে তাদের বাড়ির বিষ্ণুমন্দিরের উঠোনে সমবেত করেছিলেন এবং স্বাদেশিকতার মন্ত্রে দীক্ষা গ্রহণের জন্য ব্যবস্থা করেছিলেন। এই রচনায় বাংলাদেশের শস্যশ্যামল প্রান্তরের কথা, সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা-হাঙ্গামা, চৈতন্যদেবের আবির্ভাবে হিন্দু-মুসলমান সম্প্রীতি স্থাপনের ব্যাপার, বর্গীর হাঙ্গামা, ইংরেজের শাসনশশাষণের কাহিনি, বাঙালির ভাষা ও সংস্কৃতিকে বিচ্ছিন্ন করার চেষ্টা, জাতীয়তাবোধে উদ্দীপ্ত করা এবং স্বজাতিপ্রীতি ও আত্মনির্ভরশীলতার শপথ গ্রহণ প্রভৃতি বিষয় স্থান পেয়েছে।

(চার) সাহিত্য বিষয়ক

‘জিজ্ঞাসা’, ‘নানাকথা’ প্রভৃতি প্রবন্ধগ্রন্থ থেকে তাঁর সাহিত্যালোচনার পরিচয় পাওয়া যায়। তাঁর সাহিত্যভাবনার বিশেষ পরিচয় পাই ‘মহাকাব্যের লক্ষণ’ প্রবন্ধে (নানাকথা’, ‘বঙ্গদর্শন’, পৌষ-১৩০৯)। এই প্রবন্ধে মহাকাব্য সৃষ্টির কারণ যে, দেশের সামাজিক ও জাতীয় পটভূমি তার কথা বলেছেন। অতীত ও বর্তমান সমাজজীবনের বৈপরীত্য আলোচনা করতে গিয়ে আলোচ্য প্রবন্ধে লিখেছেন, “একালের রাজারা মালকোঁচা মারিয়া যুদ্ধক্ষেত্রে গদাহস্তে অবতীর্ণ হন না সত্য, কিন্তু ভীমরতিগ্রস্ত পিতার একটা কথা কহিবার জন্য ফিজিদ্বীপ নির্বাসন গ্রহণ করিতে প্রস্তুত থাকেন কিনা, বলিতে পারি না। …শ্রীকৃষ্ণ সহায় পাণ্ডবগণ যখন জয় বিষয়ে নিতান্ত হতাশ হইয়া নিশাকালে শত্রুশিবিরে ভীষ্মের নিকট দীনভাবে উপস্থিত হয়েছিলেন, তখন তাঁহারা ভীষ্মকে ঠাহার জীবনটুকু দান করিতে অনুরোধ করিয়াছিলেন সত্য, কিন্তু তাহাদের লৌহবৰ্ম্মের অন্তরালে কারেন্সি নোটের গোছা লইয়া যাওয়া আবশ্যক বোধ করেন নাই।’’ এখানে প্রাবন্ধিকের পরিহাসরসিকতাও প্রশংসনীয়।

অন্যদিকে ‘বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়’ প্রবন্ধে (‘বঙ্গদর্শন’, বৈশাখ-১৩১২) সাহিত্যিকের সাহিত্যসৃষ্টির ক্ষেত্রে যুগজীবন ও জাতীয় প্রয়োজনের কথা স্বীকার করেছেন। বঙ্কিমচন্দ্র তাঁর শিল্পকর্মের সঙ্গে জাতীয় জীবনের সমন্বয় ঘটাতে পেরেছিলেন বলেই রামেন্দ্রসুন্দর মনে করেন, “আজিকার দিনে বঙ্কিমচন্দ্রের অদৃশ্য মত আমাদের জাতীয় জীবনকে যেরূপ নিয়ন্ত্রিত ও পরিচালিত করিতেছে, তাহাতে ঔপন্যাসিক বঙ্কিমচন্দ্র যতই উচ্চস্থানে অবস্থান করুন, বঙ্কিমচন্দ্রের অন্যমূর্তির পদপ্রান্তে পুস্পাঞ্জলি প্রদান করিতে আজ ব্যগ্র হইব, ইহা স্বাভাবিক।” বঙ্কিমচন্দ্র ‘কৃষ্ণচরিত্র’ গ্রন্থে যুগধর্মের প্রয়োজনে মহাভারতের মহাসাগর মন্থন করে ভারতবাসীর কাছে কৃষ্ণের স্বরূপ ব্যাখ্যা করেছিলেন বলেই রামেন্দ্রসুন্দর বঙ্কিমচন্দ্রকে স্বাগত জানিয়েছেন।

‘জিজ্ঞাসা’ গ্রন্থের সুখ না দুঃখ প্রবন্ধে রামেন্দ্রসুন্দর ডারউইনবাদের মাধ্যমে সুখ ও দুঃখকে বিশ্লেষণ করেছেন। তারই সমকালে রবীন্দ্রনাথ কবি ও দার্শনিকের দৃষ্টিতে সুখ ও দুঃখকে বিচার করেছেন। রবীন্দ্রনাথ যেখানে দুঃখকে Subjective রূপে দেখেছেন, রামেন্দ্রসুন্দর দুঃখকে দেখেছেন Objective রূপে, কারণ সকলের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য এই রূপেই। রামেন্দ্রসুন্দর সুখ ও দুঃখকে প্রথমে প্রাচীন ভারতীয় বৈদিক দৃষ্টিকোণে আলোচনা করেছেন। তারপর বেদোত্তর উপনিষদের যুগে জ্ঞানকাণ্ডের প্রাধান্যের কথা আলোচনা করেছেন। তাই রামায়ণ মানবজীবনের সর্বশ্রেষ্ঠ দুঃখ সঙ্গীত। আবার দুঃখ থেকে সৃষ্ট বৈরাগ্যকে রামেন্দ্রসুন্দর রবীন্দ্রনাথের মতো কখনই স্বীকার করেননি, কারণ তা নিষ্ক্রিয়তা ও সমাজ ঔদাসীন্যকে প্রকট করে।

‘সৌন্দর্যবুদ্ধি’ প্রবন্ধে মানুষের সৌন্দর্যপ্রিয়তা যে ব্যক্তিভেদে পৃথক হয় এবং তার উপরই যে ব্যক্তির আনন্দ জন্মে, তার কথা বলতে গিয়ে লিখেছেন, “মনুষ্য যেখানে সেখানে অহেতুক সৌন্দর্য দেখিতে পায়। তুমি আমি সেখানে মুগ্ধ হইবার কোন হেতু দেখি না, কবি ও ভাবুক সম্পূর্ণ অকারণে সেইখানে মুগ্ধ হইয়া পড়েন। কবিকুল এইজন্য বিজ্ঞসমাজে নিন্দিত।” তিনি এও মনে করেন কালিদাসের নিছক সৌন্দর্যসৃষ্টি এবং তার মাধ্যমে নিজের তৃপ্তি সাধন হয়ত ডারউইনবাদের একটা দিক। সৌন্দর্যবিষয়ক তাঁর বেশিরভাগ প্রবন্ধেই তিনি বলতে চেয়েছেন, দুঃখময় জীবনে মানুষ বেঁচে থাকার উদ্দেশ্যে সুখ পেতে চায় এবং দ্রব্যাদ্রব্য বিচার করে নিজের খুশি অনুযায়ী সৌন্দর্যসৃষ্টি করে তৃপ্তি পেতে চায়।

রামেন্দ্রসুন্দরের সঙ্গে কবিগুরুর সম্পর্ক ছিল মধুর। দুজনের মধ্যে যথেষ্ট সান্নিধ্য ছিল। বিভিন্ন বিষয়ে যেমন তাদের ঐক্য ছিল, তেমনি ছিল অনৈক্য। মূলত জগৎ ও জীবন সম্পর্কে বিশেষ চিন্তাধারার ক্ষেত্রে রামেন্দ্রসুন্দর রবীন্দ্রানুসারী ছিলেন। রামেন্দ্রসুন্দরের জীবনের পঞ্চাশ বৎসর পূর্তি উপলক্ষ্যে এক সভায় রবীন্দ্রনাথ তাকে এভাবে অভিবাদন জানিয়েছিলেন, “তোমার হৃদয় সুন্দর, তোমার বাক্য সুন্দর, তোমার হাস্য সুন্দর, হে রামেন্দ্রসুন্দর আমি তোমাকে সাদরে অভিবাদন করিতেছি।” এ থেকেই উপলব্ধি করা যায় উভয়ের মধ্যে সম্পর্ক কত গভীর ছিল।

প্রাবন্ধিক রামেন্দ্রসুন্দরের কৃতিত্ব

বাংলা প্রবন্ধের ক্ষেত্রে স্টাইলের প্রথম প্রকাশ রামমোহনের রচনায়। পরবর্তীকালে তত্ত্ববোধিনীকে কেন্দ্র করে যে গদ্য রচনার সূত্রপাত হয় তার স্বরূপ লক্ষণ ম্যাথু আর্নল্ড-এর অভিপ্রেত গদ্যরচনার লক্ষণের সঙ্গে সমান্তরাল— “The needful qualities for a fit prose are regularity, uniformity, precision and balance.” গাণিতিক যুক্তি, জ্যামিতিক বিশ্লেষণ, পদার্থবিজ্ঞানের মিতভাষিতা তার বিশিষ্ট লক্ষণ।

স্টাইলের ক্ষেত্রে রামেন্দ্র সমসাময়িক অন্যান্য প্রাবন্ধিকদের মধ্যে রবীন্দ্রনাথের মৌলিকতা অনন্য। অন্যদিকে প্রমথ চৌধুরীর রচনা তীক্ষ্ণধার, দীপ্তোজ্জ্বল এবং বলিষ্ঠ। আবার বলেন্দ্রনাথের প্রবন্ধ সৃষ্টিধর্মী। ফলত প্রবন্ধের প্রকৃষ্ট বন্ধন তাতে অলক্ষ্য। রামেন্দ্রসুন্দর এদের সমসাময়িক হয়েও আপন স্বাতন্ত্রে দেদীপ্যমান।

প্রবন্ধ রচনার বিষয়বৈচিত্র্যে রামেন্দ্রসুন্দর কখনও বিজ্ঞান, কখনও দর্শন, কখনও সাহিত্য, তথা সৌন্দর্যতত্ত্বের জটিল আলোচনায় নিজেকে নিয়োজিত করেছেন। তাঁর সমস্ত প্রবন্ধেই তাঁর দার্শনিক মন জুগিয়েছে চিন্তা, বৈজ্ঞানিক মন জুগিয়েছে যুক্তি আর সাহিত্যিক মন তাকে করেছে প্রকাশ। দর্শন, বিজ্ঞান ও সাহিত্যের এই ত্রিবেণী সংগমেই তাঁর প্রবন্ধগুলি অভিস্নাত। তাই রথীন্দ্রনাথ রায় বলেছেন, “রামেন্দ্রসুন্দরের বৈজ্ঞানিক ও দার্শনিক দৃষ্টিকে বিচ্ছিন্ন করা সম্ভব নয়— এক্ষেত্রে দর্শন যেন বিজ্ঞানেরই প্রবাহিত পরিণতি। দর্শন বিজ্ঞানের এই সেতুবন্ধন কোথাও অস্বাভাবিক বলে মনে হয় না।”

রামেন্দ্রসুন্দরের গদ্যরচনার বিশিষ্ট লক্ষণগুলি হল—

(এক) রামেন্দ্রসুন্দরের রচনার অন্যতম বৈশিষ্ট্য সর্বক্ষেত্রে নিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গি। প্রবন্ধের নামকরণ থেকে আরম্ভ করে বিষয়বস্তুর উপস্থাপনা ও উপসংহার পর্যন্ত এই নিরপেক্ষতা বিদ্যমান। যেমন— ‘সুখ না দুঃখ’ প্রবন্ধের কথা উল্লেখ করা যেতে পারে। এখানে নামকরণে যেমন সুখ ও দুঃখ উভয়কে স্থান দিয়েছেন তেমনি প্রবন্ধের আলোচনায় নিরপেক্ষভাবে একদিকে সুখবাদীদের যুক্তি অন্যদিকে দুঃখবাদীদের যুক্তিকে গ্রথিত করেছেন এবং শেষপর্যন্ত কোন সিদ্ধান্ত নেননি। বলেছেন— “মীমাংসা হইল না। নিরপেক্ষভাবে দুই দিক দেখাইতে গিয়া লেখক যদি অজ্ঞাতসারে কোন দিকে বেশী টান দিয়া থাকেন, পাঠকেরা। মার্জনা করিবেন। বস্তুত আলোচনার শেষে কোনো সিদ্ধান্ত না নেওয়ার ফলে পাঠকের উপর একটা সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দেওয়া তাদের অস্বস্তির কারণ যেমন হয়নি তেমনি পাঠকও স্বাবলম্বী হওয়ার সুযোগ পেয়েছে।

অবশ্য এই ধরনের নিরপেক্ষতার পশ্চাতে তার বিজ্ঞানপাঠের প্রভাব একদিকে যেমন কাজ করেছে তেমনি অন্যদিকে সমসাময়িক বিষয়ের বিতর্কও কাজ করেছে। সাহিত্য, বিজ্ঞান, দর্শন বিভিন্ন বিষয়ে তার সমসাময়িক কালে যে অজস্র আলোচনা সমালোচনার ঝড় উঠেছিল তার প্রেক্ষিতে কোন বিষয়ে স্থির সিদ্ধান্ত নিতে দ্বিধাবোধ করেছেন এবং সেজন্য তিনি নিরপেক্ষ থেকেছেন।

(দুই) তাঁর সর্বত্র একটা লজিক্যাল সিকোয়েন্স (Logical Sequence) যা যৌক্তিক ভারসাম্যের প্রকাশ। তত্ত্ব ও তথ্যের সমন্বয়ে তাঁর বক্তব্য কখনও ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেনি। প্রতিটি প্রবন্ধকেই যুক্তির পারম্পর্য অনুযায়ী সাজিয়েছেন। যেমন— ‘সুখ না দুঃখ’ প্রবন্ধে (ক) ভূমিকা, (খ) সুখবাদীদের যুক্তি, (গ) দুঃখবাদীদের যুক্তি, (ঘ) লেখকের নিজস্ব যুক্তি—এইভাবে সাজিয়েছেন। আবার ‘মহাকাব্যের লক্ষণ’ প্রবন্ধে—(ক) মহাকাব্য কি? (খ) দুই শ্রেণীর মহাকাব্য, (গ) মহাকাব্য রচনার উৎস, (ঘ) লেখকের নিজস্ব মত ইত্যাদি এই কাঠামো বজায় রেখেছেন।

(তিন) গভীর তত্ত্ব বা বিষয় নিয়ে আলোচনা ও মতবাদ প্রতিষ্ঠার সময় উদাহরণের সাহায্য নিয়েছেন। এই দৃষ্টান্ত তিনি চয়ন করেছেন মূলত দুটি ধারা থেকে— (১) ইতিহাস, সাহিত্য ও বৈজ্ঞানিকদের রচনা থেকে—ফলে প্রবন্ধ পাঠের সাথে সাথে বৈজ্ঞানিক রচনা, সাহিত্য ও ইতিহাস পাঠের আনন্দও লাভ করা যায়। (২) প্রাত্যহিক ও লৌকিক জীবনের ঘটনাপুঞ্জ ও অভিজ্ঞতা থেকে-ফলে দুরূহ দার্শনিক তত্ত্ব বা সমাজতত্ত্ব বোঝা সহজ ও সাবলীল হয়ে দাঁড়ায়। যেমন— ‘মহাকাব্যের লক্ষণ’ প্রবন্ধে ইতিহাসের প্রসঙ্গ তুলে মহাকাব্যে মনুষ্যত্বের চিত্রকে কিভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন তার উদাহরণ দিতে গিয়ে। বলেছেন— “সিডান ক্ষেত্রে বিসমার্ক লুই নেপোলিয়নকে হস্তগত করিয়াছিলেন সত্য, কিন্তু তাহার বুক চিরিয়া নেপোলিয়ন বংশে শোণিতের আস্বাদ গ্রহণ আবশ্যিক বোধ করেন নাই।” অন্যদিকে ‘বৈরাগ্য’ প্রবন্ধে ইতিহাস থেকে উদাহরণ দিয়ে দেখিয়েছেন, “আমাদের ভারতবর্ষে বুদ্ধদেবের পর হইতে দুইশত বৎসর ধরিয়া গৃহধর্মের উপরে সন্ন্যাস ধর্মকে প্রতিষ্ঠিত করিবার চেষ্টা যে ঐতিহাসিক ফল প্রসব করিয়াছে তাহা আলোচনার বিষয়।”

(চার) পরিহাসরসিকতা। বাক্‌ভঙ্গিতে ও উদাহরণ চয়নে এই পরিহাসরসিকতা রামেন্দ্রের প্রবন্ধগুলিতে অতিরিক্ত প্রসাদগুণে ঋদ্ধ করেছে। বলাবাহুল্য এই পরিহাসপ্রিয়তা বিচ্ছিন্ন নয়—যুক্তি ও প্রজ্ঞার আলোকে উজ্জ্বল এবং তা ভাবের ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেনি। যেমন—মহাকাব্যের লক্ষণ প্রবন্ধে মহাকাব্যের যুগে সামাজিকতার নিদর্শন দিতে গিয়ে যে উদাহরণ চয়ন করেছেন তার মধ্যে তার পরিহাসপ্রিয়তার প্রমাণ পাওয়া যায়। যেমন, “এ কালের রাজারা মালকোঁচা মারিয়া যুদ্ধক্ষেত্রে গদা হস্তে অবতীর্ণ হন না সত্য বটে, কিন্তু ভীমরতিগ্রস্ত পিতার একটা কথা রাখিবার জন্য ফিজি দ্বীপে নির্বাসন গ্রহণ করিতে প্রস্তুত থাকেন কিনা বলিতে পারি না।”

‘বৈরাগ্য’ প্রবন্ধে পরিহাসচ্ছলে বলেছেন, “দারা সুত পরিবার, কে বা কার, কে তোমার, কেহ সঙ্গে আসে নাই, কেহ সঙ্গে যাবেও না, কেবল চক্রান্ত করিয়া তাহারা তোমাকে সংসার কারাগারে মোহের শিকলে বাঁধিয়া রাখিয়াছে, যদি বুদ্ধি থাকে ও কল্যাণ চাও সত্বর শিকল কাটিয়া আপনার পথ দেখ।” সমগ্র উক্তি জুড়ে রয়েছে হাস্যরসের উর্মি কম্পন।

প্রাবন্ধিকের পরিহাসরসিকতা সম্বন্ধে শ্রীকুমার বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন, “বিষয়বস্তুর গুরুত্ব ও মনীষার সমন্বয় কুশলতা ছাড়াও তাঁহার সরসভঙ্গীই তাহার প্রবন্ধের প্রাণস্বরূপ ও ইহার সাহিত্যিক উত্যকর্ষের প্রধান আকর। তিনি দুরূহ তত্ত্বসমূহ উপস্থাপনা করিয়াছেন অতিশয় চিত্তাকর্ষক প্রণালীতে, নানা দৃষ্টান্ত উদাহরণের সার্থক সমাবেশে, নানা কৌতূহলোদ্দীপক প্রশ্নের চতুর ইঙ্গিতে, কল্পনা স্ফূরণের নানা ফন্দিফিকিরে, রসসৃষ্টির সুপরিকল্পিত আয়োজনে।”(বাংলা সাহিত্যের বিকাশের ধারা—দ্বিতীয় খণ্ড, পৃষ্ঠা-১৩৪)

(পাঁচ) নেতি নেতি করে যুক্তি পরম্পরায় অস্তির দিকে পৌঁছানো রামেন্দ্রসুন্দরের রচনার আর একটি বৈশিষ্ট্য। ‘সৌন্দর্যবুদ্ধি’ প্রবন্ধে এর প্রমাণ মেলে।

(ছয়) রামেন্দ্রসুন্দর সাধুভাষায় প্রবন্ধ লিখেছেন— ক্রিয়াপদও সাধু ভাষায়। তাছাড়া বহু অপ্রচলিত শব্দ, তদ্ভব শব্দ ও অব্যয় এবং প্রত্যয়ের মিশ্র প্রয়োগ ঘটেছে। তাঁর ভাষার কাঠামোটি সহজ ও মৌখিক বাক্‌রীতির অনুসারী। বঙ্কিমের তুলনায় তা উন্নতমানের। বাংলা বাক্যের ইংরেজি শব্দের ব্যবহারে তার কোন সংস্কার ছিল না। তাই তিনি বাক্যের চারুতা প্রকাশের জন্য ফাইন, আর্ট, ইসথেটিক প্রভৃতি শব্দ ব্যবহার করেছেন।

প্রাচ্য ও পাশ্চাত্য শিক্ষাদর্শের সমন্বয়, একনিষ্ঠ স্বদেশপ্রীতি, সুতীব্র মানবিক অনুভূতি প্রভৃতিও তার গদ্যরচনার অন্যতম উপাদান। প্রবন্ধের বিষয়বস্তু যতই গুরুগম্ভীর ও তত্ত্বমূলক হউক না কেন এর প্রকাশে একটা সাহিত্যের ছোঁয়া আমরা লক্ষ করি।

(সাত) অতিকথন দোষ তত্ত্বের ভারাক্রান্ততা অনেক সময় তাঁর রচনারীতিকে ত্রুটিমুক্ত করেছে। কমা ও সেমিকোলনের সাহায্যে দীর্ঘ দীর্ঘ বাক্যরচনা তার আর একটি ক্রটি বলে। চিহ্নিত করা যেতে পারে।

সামগ্রিকভাবে বক্তব্যের সহজ সরল ও যুক্তিনিষ্ঠ উপস্থাপনায়, দার্শনিক, বৈজ্ঞানিক ও সাহিত্যিক মনন ঋদ্ধ আলোচনায়, পরিহাসপ্রিয়তা ও সহানুভূতির কোমল স্পর্শে প্রবন্ধগুলি ঊনবিংশ শতাব্দীর অন্যান্যদের থেকে স্বতন্ত্র— যাতে রামেন্দ্রসুন্দরের ব্যক্তিত্বেও প্রকাশশৈলীর মৌলিক বিকাশ ঘটেছে। তাই রথীন্দ্রনাথ রায় বলেছেন, “বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষণ ও দার্শনিক গভীরতাকে সাহিত্যের অমৃতরসে পরিণত করার দুর্লভ শিল্পকুশলতা তার ছিল।’’ বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে তিনি অক্ষয় সম্পদ রেখে গেছেন।

তথ্যসূত্র:

বাঙ্গালা সাহিত্যের কথা – সুকুমার সেনDownload
বাঙ্গালা সাহিত্যের ইতিহাস – সুকুমার সেন (১ম খণ্ড)Download
বাঙ্গালা সাহিত্যের ইতিহাস – সুকুমার সেন (২য় খণ্ড)Download
বাঙ্গালা সাহিত্যের ইতিহাস – সুকুমার সেন (৩য় খণ্ড)Download
বাঙ্গালা সাহিত্যের ইতিহাস – সুকুমার সেন (৪র্থ খণ্ড)Download
বাঙ্গালা সাহিত্যের ইতিহাস – সুকুমার সেন (৫ম খণ্ড)Download
বাংলা সাহিত্যের ইতিকথা (১ম) – ভূদেব চৌধুরীDownload
বাংলা সাহিত্যের ইতিকথা (২য়) – ভূদেব চৌধুরীDownload
বাংলা সাহিত্যের সংক্ষিপ্ত ইতিবৃত্ত – অসিতকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়Download
বাংলা সাহিত্যের ইতিবৃত্ত (১ম) – অসিতকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়Download
বাংলা সাহিত্যের ইতিবৃত্ত (২য়) – অসিতকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়Download
বাংলা সাহিত্যের ইতিবৃত্ত (৩য়) – অসিতকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়Download
বাংলা সাহিত্যের নানাদিক – ব্রজেন্দ্রনাথ ভট্টাচার্যDownload
বাংলা সাহিত্যের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস – ভূদেব চৌধুরীDownload
বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস – নির্মলেন্দু দাশDownload
বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস – আশুতোষ ভট্টাচার্যDownload
বাংলা সাহিত্যের খসড়া – প্রিয়রঞ্জন সেনDownload
বাংলা সাহিত্যের ভূমিকা – নন্দগোপাল সেনগুপ্তDownload
বাংলা সাহিত্যের কথা – নিত্যানন্দবিনোদ গোস্বামীDownload
বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস (আদি ও মধ্যযুগ) – তুষারকান্তি মহাপাত্রDownload
প্রাচীন ও মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের ইতিকথা – আজাহার ইসলামDownload
প্রাচীন বাঙ্গালা সাহিত্যের ইতিহাস – তমোনশ চন্দ্র দাশগুপ্তDownload
প্রাচীন বাঙ্গালা সাহিত্যের প্রাঞ্জল ইতিহাস – দেবেন্দ্রকুমার ঘোষDownload
মধ্য যুগের কবি ও কাব্য – শঙ্করীপ্রসাদ বসুDownload
বাংলা সাহিত্যের বিকাশের ধারা – শ্রীকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়Download
বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস – আশুতোষ ভট্টাচার্যDownload
বাঙলা সাহিত্যের রূপরেখা (১ম খণ্ড) – গোপাল হালদারDownload
বাঙলা সাহিত্যের রূপরেখা (২য় খণ্ড) – গোপাল হালদারDownload
বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস (১-৪) প্রাচীন পর্যায় – নিখিলেশ পুরকাইতDownload
বাংলা সাহিত্য পরিচয় (প্রাচীন ও মধ্যযুগ) – পরেশচন্দ্র ভট্টাচার্যDownload
প্রাচীন ও মধ্য যুগ – গোপাল হালদারDownload
হাজার বছরের পুরাণ বাঙ্গালা ভাষায় বৌদ্ধগান ও দোহাDownload
চর্যাগীতি-পদাবলী – সুকুমার সেনDownload
চর্যাগীতি পরিক্রমা – নির্মল দাশDownload
চর্যাগীতির ভূমিকা – জাহ্নবীকুমার চক্রবর্তীDownload
চর্যাগীতি পরিচয় – সত্যব্রত দেDownload
মধ্য যুগের কবি ও কাব্য – শঙ্করীপ্রসাদ বসুDownload
মধ্য যুগে বাংলা সাহিত্যের তথ্য ও কালক্রম – সুখময় মুখোপাধ্যায়Download
চণ্ডীমঙ্গল – সুকুমার সেনDownload
কবি ভারতচন্দ্র – শঙ্করীপ্রসাদ বসুDownload
চণ্ডীদাস ও বিদ্যাপতি – শঙ্করীপ্রসাদ বসুDownload
জ্ঞানদাস ও তাহার পদাবলী – বিমানবিহারী মজুমদারDownload
চণ্ডীদাসের পদাবলী – বিমানবিহারী মজুমদারDownload
গোবিন্দদাসের পদাবলী ও তাহার যুগ – বিমানবিহারী মজুমদারDownload
পাঁচশত বৎসরের পদাবলি – বিমানবিহারী মজুমদারDownload
বৈষ্ণব রসপ্রকাশ – ক্ষুদিরাম দাসDownload
বৈষ্ণব কবি প্রসঙ্গে – দেবনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়Download
বৈষ্ণব রস-সাহিত্য – খগেন্দ্রনাথ মিত্রDownload
ভারতের শক্তি-সাধনা ও শাক্ত সাহিত্য – শ্রীশশিভূষণ দাশগুপ্তDownload
শাক্ত পদাবলী – শ্রীঅমরেন্দ্রনাথ রায়Download
শাক্তপদাবলী ও শক্তিসাধনা – শ্রীজাহ্নবীকুমার চক্রবর্তীDownload
শাক্ত পদাবলী – ধ্রুবকুমার মুখোপাধ্যায়Download
শ্রীচৈতন্যভাগবত – শ্রীবৃন্দাবন দাস ঠাকুরDownload
চণ্ডীমঙ্গল – সুকুমার সেনDownload
কবিকঙ্কণ চণ্ডী – মুকুন্দরাম চক্রবর্তীDownload
চণ্ডীমঙ্গল বোধিনী – চারুচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়Download
চণ্ডীমঙ্গল – বিজন বিহারী ভট্টাচার্যDownload
চণ্ডীমঙ্গল – শ্রীঅনিল বরণ গঙ্গোপাধ্যায়Download
ভারতচন্দ্রের অন্নদামঙ্গল – জয়িতা দত্তDownload
ভারতচন্দ্রের অন্নদামঙ্গল – শ্রীব্রজেন্দ্রনাথ ভট্টাচার্যDownload
অন্নদামঙ্গল – রায়গুণাকর ভারতচন্দ্রDownload
ভারতচন্দ্র – মদনমোহন গোস্বামীDownload
কবি ভারতচন্দ্র – শঙ্করীপ্রসাদ বসুDownload
বাঙলা মঙ্গলকাব্যের ইতিহাস – শ্রীআশুতোষ ভট্টাচার্যDownload
বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস – আশুতোষ ভট্টাচার্যDownload
বাঙলা সাহিত্যের রূপরেখা (১ম খণ্ড) – গোপাল হালদারDownload
বাঙলা সাহিত্যের রূপরেখা (২য় খণ্ড) – গোপাল হালদারDownload
বাংলা সাহিত্যের সংক্ষিপ্ত ইতিবৃত্ত – অসিতকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়Download
মধ্য যুগের কবি ও কাব্য – শঙ্করীপ্রসাদ বসুDownload
পাঁচশত বৎসরের পদাবলি – বিমানবিহারী মজুমদারDownload
বৈষ্ণব রসপ্রকাশ – ক্ষুদিরাম দাসDownload
বৈষ্ণব কবি প্রসঙ্গে – দেবনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়Download
আধুনিক বাংলা কবিতা – বুদ্ধদেব বসুDownload
আধুনিক বাংলা কবিতা: বিচার ও বিশ্লেষণ – জীবেন্দ্র সিংহ রায়Download
আধুনিক বাংলা কবিতা – আবু সায়ীদ আইয়ুবDownload
আধুনিক কবিতার ভূমিকা – সঞ্জয় ভট্টচার্যDownload
আধুনিক কবিতার দিগবলয় – অশ্রুকুমার শিকদারDownload
বাংলা সাহিত্যের বিকাশের ধারা – শ্রীকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়Download
বাংলা কাব্য-সাহিত্যের কথা – কনক বন্দ্যোপাধ্যায়Download
আধুনিক বাংলা কাব্য (১ম পর্ব) – তারাপদ মুখোপাধ্যায়Download
আধুনিক বাংলা কাব্যপরিচয় – দীপ্তি ত্রিপাঠীDownload
বাংলা কবিতার নবজন্ম – সুরেশচন্দ্র মৈত্রDownload
বাংলা সাহিত্যে গদ্য – সুকুমার সেনDownload
বাংলা সাহিত্যের নবযুগ – শশিভূষণ দাশগুপ্তDownload
আধুনিক বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস – ক্ষেত্র গুপ্তDownload
বাংলা  গদ্যরীতির ইতিহাস – অরুণকুমার মুখোপাধ্যায়Download
বাংলা গদ্যের শিল্পী সমাজ – অরুণকুমার মুখোপাধ্যায়Download
সাহিত্য-সন্ধান – অরুণকুমার মুখোপাধ্যায়Download
বাংলা গদ্য সাহিত্যের ইতিহাস – জহরলাল বসুDownload
বাংলা গদ্যসাহিত্যের ইতিহাস – সজনীকান্ত দাশDownload
বাংলা গদ্যের পদাঙ্ক – প্রমথনাথ বিশীDownload
আধুনিক বাংলা প্রবন্ধ সাহিত্যের ধারা – অধীর দেDownload
বাংলা গদ্যের চারযুগ – শ্রীমনোমোহন ঘোষDownload
বাংলা কবিতার নবজন্ম – সুরেশচন্দ্র মৈত্রDownload
আধুনিক বাংলা কবিতা – বুদ্ধদেব বসুDownload
আধুনিক বাংলা কবিতা: বিচার ও বিশ্লেষণ – জীবেন্দ্র সিংহ রায়Download
আধুনিক বাংলা কবিতা – আবু সায়ীদ আইয়ুবDownload
আধুনিক কবিতার ভূমিকা – সঞ্জয় ভট্টচার্যDownload
আধুনিক কবিতার দিগবলয় – অশ্রুকুমার শিকদারDownload
বাংলা কাব্য-সাহিত্যের কথা – কনক বন্দ্যোপাধ্যায়Download
আধুনিক বাংলা কাব্য (১ম পর্ব) – তারাপদ মুখোপাধ্যায়Download
আধুনিক বাংলা কাব্যপরিচয় – দীপ্তি ত্রিপাঠীDownload
ঊনবিংশ শতাব্দীর বাংলা গীতিকাব্য  – অরুণকুমার মুখোপাধ্যায়Download
রবীন্দ্রানুসারী কবিসমাজ – অরুণকুমার মুখোপাধ্যায়Download
সমালোচনা সাহিত্য পরিচয় – শ্রীকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়Download
শকুন্তলা ও সীতার বনবাস – উজ্জ্বলকুমার মজুমদারDownload
বাংলা ছন্দ – শশিভূষণ ভট্টাচার্যDownload
ছন্দ-তত্ত্ব ও ছন্দ বিবর্তন – তারাপদ ভট্টাচার্যDownload
ছন্দ-জিজ্ঞাসা – প্রবোধচন্দ্র সেনDownload
ছন্দ – প্রবোধচন্দ্র সেনDownload
বাংলা পদাবলীর ছন্দ – আনন্দমোহন বসুDownload
বাংলা ছন্দের মূলসূত্র – অমূল্যধন মুখোপাধ্যায়Download
আধুনিক বাংলা ছন্দ (১ম পর্ব) – নীলরতন সেনDownload
আধুনিক বাংলা ছন্দ (২য় পর্ব) – নীলরতন সেনDownload
নূতন ছন্দ পরিক্রমা – প্রবোধচন্দ্র সেনDownload
ছন্দ – আবদুল মান্না সৈয়দDownload
বাংলা ছন্দ  – শ্রীসুধীভূষণ উট্টাচার্যDownload
বাংলা কবিতার ছন্দ – শ্রীমোহিতলাল মজুমদারDownload
আধুনিক বাংলা কবিতা: বিচার ও বিশ্লেষণ – জীবেন্দ্র সিংহ রায়Download
ছন্দ ও অলংকার – অতীন্দ্র মজুমদারDownload
ছন্দ ও অলংকার – অজয় কুমার চক্রবর্তীDownload
বাংলা অলংকার – জীবেন্দ্র সিংহ রায়Download
অলংকার-চন্দ্রিকা – শ্যামাপদ চক্রবর্তীDownload
আধুনিক বাংলা প্রবন্ধ সাহিত্যের ধারা – অধীর দেDownload
বাংলা  গদ্যরীতির ইতিহাস – অরুণকুমার মুখোপাধ্যায়Download
বাংলা গদ্যের শিল্পী সমাজ – অরুণকুমার মুখোপাধ্যায়Download
বাংলা গদ্যসাহিত্যের ইতিহাস – সজনীকান্ত দাশDownload
চিন্তানায়ক বঙ্কিমচন্দ্র – ভবতোষ দত্তDownload
বঙ্কিম-প্রসঙ্গ – সুরেশচন্দ্র সমাজপতিDownload
রামেন্দ্রসুন্দর জীবন-কথা – শ্রীআশুতোষ বাজপেয়ীDownload
বুদ্ধদেব বসু: স্রস্টা ও সৃষ্টি – ধ্রুবকুমার মুখোপাধ্যায়Download
আধুনিক বাংলা প্রবন্ধ সাহিত্যের ধারা – অধীর দেDownload
বাংলা  গদ্যরীতির ইতিহাস – অরুণকুমার মুখোপাধ্যায়Download
বাংলা উপন্যাসের কালান্তর – সরোজ বন্দোপাধ্যায়Download
বঙ্গসাহিত্যে উপন্যাসের ধারা – শ্রীকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়Download
সমালোচনা-সাহিত্য-পরিচয় – শ্রীকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়Download
চিন্তানায়ক বঙ্কিমচন্দ্র – ভবতোষ দত্তDownload
বাংলা নাটকের ইতিহাস – অজিত কুমার ঘোষDownload
বাংলা নাটকের ইতিবৃত্ত – হেমেন্দ্রনাথ দাশগুপ্তDownload
বাংলা নাট্য সাহিত্যের ইতিহাস (১ম খণ্ড) – আশুতোষ ভট্টাচার্যDownload
বাংলা নাট্য সাহিত্যের ইতিহাস (২য় খণ্ড) – আশুতোষ ভট্টাচার্যDownload
সামাজিক নাটকের বিবর্তন – আশুতোষ ভট্টাচার্যDownload
নাট্য সাহিত্যের আলোচনা ও নাটক বিচার – সাধনকুমার ভট্টাচার্যDownload
উনিশ শতকের সমাজ আন্দোলন ও বাংলা নাটকের আদিপর্ব  – শম্ভুনাথ বীটDownload
শত বছরের বাংলা নাটকে নারীর অবস্থান – সুনীতি বিশ্বাসDownload
বাংলা নাটকের বিবর্তন – সুরেশচন্দ্র মৈত্রDownload
বাংলা সাহিত্যে নাটকের ধারা – বৈদ্যনাথ শীলDownload
রবীন্দ্র নাটকের ভারধারা – মনোরঞ্জন জানাDownload
রবীন্দ্র-নাটক-প্রসঙ্গDownload
রবীন্দ্র নাট্যধারা – আশুতোষ ভট্টাচার্যDownload
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকালীন বাংলা নাটক ও নাট্যশালা – সুপ্রভাত চক্রবর্তীDownload
দেশাত্মবোধক ও ঐতিহাসিক বাংলা নাটক – প্রভাত কুমার গোস্বামীDownload
উনিশ শতকের দর্পণ নাটক  – প্রভাতকুমার গোস্বামীDownload
রবীন্দ্র নাট্য-পরিক্রমা – উপেন্দ্রনাথ ভট্টাচার্যDownload
বাংলা উপন্যাস – কুমার বন্দ্যোপাধ্যায়Download
বাংলা উপন্যাসের উৎস সন্ধানে – অশোককুমার দেDownload
বাংলা উপন্যাসের কালান্তর – সরোজ বন্দোপাধ্যায়Download
বঙ্গসাহিত্যে উপন্যাসের ধারা – শ্রীকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়Download
বিষয়: বাংলা উপন্যাস – বীরেন চন্দDownload
কালের প্রতিমা (বাংলা উপন্যাসের পঞ্চাশ বছর) – অরুণ কুমার মুখোপাধ্যায়Download
বাংলা সাহিত্যে ঐতিহাসিক উপন্যাস – বিজিতকুমার দত্তDownload
সাহিত্যকোষ: কথাসাহিত্য – অলোক রায়Download
বাংলা কথাসাহিত্য প্রসঙ্গ: গোপিকানাথ রায়চৌধুরীDownload
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকালীন সমকালীন বাংলা কথাসাহিত্য – গোপিকানাথ রায়চৌধুরীDownload
কালের পুত্তলিকা – অরুণকুমার মুখোপাধ্যায়Download
বাংলা সাহিত্যের ছোটগল্প ও গল্পকার – ভূদেব চৌধুরীDownload
বাংলা সাহিত্যে ছোটগল্পের ধারা: উত্তরভাগ – কুমার বন্দ্যোপাধ্যায়Download
সাহিত্যে ছোটগল্প – নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়Download
বাংলা গল্প বিচিত্রা – নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়Download
বাংলা ছোটগল্প (১৮৭৩-১৯২৩) – শিশিরকুমার দাশDownload
কবি শ্রীমধুসূদনের বীরাঙ্গনা কাব্য – অমরেন্দ্র গণাইDownload
গীতিকবি শ্রীমধুসূদন – আশুতোষ ভট্টাচার্যDownload
কাব্যসাহিত্যে মাইকেল মধুসূদন দত্ত – কনক বন্দ্যোপাধ্যায়Download
মাইকেল মধুসূদন দত্তের জীবনচরিত – সুখময় মুখোপাধ্যায়Download
মধুসূ্দন: সাহিত্যপ্রতিভা ও শিল্পী-ব্যক্তিত্বDownload
মাইকেল মধুসূদন দত্ত: জীবন ও সাহিত্য – সুখময় মুখোপাধ্যায়Download
মাইকেল মধুসূদন দত্তের জীবনচরিত – যোগীন্দ্রনাথ বসুDownload
মধুসূদনের কবি-আত্মা ও কাব্যশিল্প – ক্ষেত্র গুপ্তDownload
কবি মধুসূদন ও তাঁর পত্রাবলী – ক্ষেত্র গুপ্তDownload
রবীন্দ্রনাথের বলাকা: গতিরাগের কাব্য – সুজয়কুমার মাইতিDownload
বলাকা কাব্য পরিক্রমা – ক্ষিতিমোহন সেনDownload
জীবনানন্দ দাশের কাব্যগ্রন্থ (১ম খণ্ড)Download
আধুনিক বাংলা কবিতা – হীরেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়Download
রবীন্দ্রনাথ-নজরুল-জীবনানন্দ – ইন্দুভূষণ দাশDownload
কপালকুণ্ডলা – বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়Download
কথাসাহিত্যে বঙ্কিমচন্দ্র – সুধাকর চট্টোপাধ্যায়Download
বঙ্কিমচন্দ্র ও উত্তরকাল – প্রমথনাথ বিশীDownload
বঙ্কিমচন্দ্র জীবন ও সাহিত্য: গোপালচন্দ্র রায়Download
রবীন্দ্র উপন্যাস সংগ্রহDownload
রবীন্দ্রবিচিত্রা – প্রমথনাথ বিশীDownload
রবীন্দ্রনাথের উপন্যাস – মনোরঞ্জন জানাDownload
রবীন্দ্রনাথের উপন্যাস – পুলকেশ দে সরকারDownload
কবি – তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়Download
ঔপন্যসিক তারাশঙ্কর – মুক্তি চৌধুরীDownload
তারাশঙ্কর স্মারকগ্রন্থ – ভীষ্মদেব চৌধুরীDownload
সোনার মলাট: তারাশঙ্কর – শ্যামল চক্রবর্তীDownload
তারাশঙ্কর: সমকাল ও উত্তরকালের দৃষ্টিতে – ধ্রুবকুমার মুখোপাধ্যায়Download
তারাশঙ্কর: দেশ-কাল-সাহিত্য – উজ্জ্বলকুমার মজুমদারDownload
তারাশঙ্কর অন্বেষা – সরোজ বন্দ্যোপাধ্যায়Download
ভারতশিল্পী তারাশঙ্কর – জগদীশ ভট্টাচার্যDownload
তারাশঙ্কর – হরপ্রসাদ মিত্রDownload
সধবার একাদশী – দীনবন্ধু মিত্রDownload
দীনবন্ধু মিত্র – সুশীলকুমার দেDownload
দীনবন্ধু মিত্র: কবি ও নাট্যকার – মিহিরকুমার দাসDownload
দীনবন্ধু মিত্র – অজিতকুমার ঘোষDownload
রায় দীনবন্ধু মিত্র বাহাদুরের জীবনী – বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়Download
সাজাহান – দ্বিজেন্দ্রলাল রায়Download
দ্বিজেন্দ্রলাল রায়: কবি ও নাট্যকারDownload
দ্বিজেন্দ্রলাল রায় – শ্রীনবকৃষ্ণ ঘোষDownload
উদাসী দ্বিজেন্দ্রলাল – দিলীপকুমার রায়Download
ডাকঘর – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরDownload
রবীন্দ্র নাট্যপ্রবাহ (১ম খণ্ড) – প্রমথনাথ বিশীDownload
রবীন্দ্র নাট্যপ্রবাহ (২য় খণ্ড) – প্রমথনাথ বিশীDownload
রবীন্দ্র নাট্যপরিক্রমা – উপেন্দ্রনাথ ভট্টাচার্যDownload
রবীন্দ্র নাট্য সমীক্ষা – কনক বন্দ্যোপাধ্যায়Download
রবীন্দ্র নাট্য সাহিত্যের ভূমিকা – সাধনকুমার ভট্টাচার্যDownload
রবীন্দ্র-নাট্যকল্পনা: অন্যান্য প্রসঙ্গ – কানাই সামন্তDownload
রবীন্দ্রনাথের রূপকনাট্য – শান্তিকুমার দাশগুপ্তDownload
বাংলা থিয়েটারের ইতিহাস – দর্শন চৌধুরীDownload
রঙ্গমঞ্চ – অমরেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়Download
নাট্যভাবনা – অমর বন্দ্যোপাধ্যায়Download
শ্রীরামকৃষ্ণ ও বঙ্গ রঙ্গমঞ্চ – আবুল বারক আলভীDownload
বাংলা পেশাদারি থিয়েটার: একটি ইতিহাসDownload
নাট্যমঞ্চ নাট্যরূপ – পবিত্র সরকারDownload
নাট্যতত্ত্ব বিচার – দুর্গাশঙ্কর মুখোপাধ্যায়Download
রঙ্গালয়ে ত্রিশ বছর – অপরেশচন্দ্র মুখোপাধ্যায়Download
বাংলা সাময়িক পত্র (১ম খণ্ড) – ব্রজেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়Download
বাংলা সাময়িক পত্র (২য় খণ্ড) – ব্রজেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়Download
সংবাদপত্রে সেকালের কথা (১ম খণ্ড) -ব্রজেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়Download
সংবাদপত্রে সেকালের কথা (২য় খণ্ড) -ব্রজেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়Download
সংবাদপত্রে সেকালের কথা (৩য় খণ্ড) -ব্রজেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়Download
বাংলা সংবাদপত্র ও বাঙালির নবজাগরণ – পার্থ চট্টোপাধ্যায়Download
রবীন্দ্র নাট্যপ্রবাহ (১ম খণ্ড) – প্রমথনাথ বিশীDownload
রবীন্দ্র নাট্যপ্রবাহ (২য় খণ্ড) – প্রমথনাথ বিশীDownload
রবীন্দ্র নাট্যপরিক্রমা – উপেন্দ্রনাথ ভট্টাচার্যDownload
রবীন্দ্র নাট্য সমীক্ষা – কনক বন্দ্যোপাধ্যায়Download
রবীন্দ্র নাট্য সাহিত্যের ভূমিকা – সাধনকুমার ভট্টাচার্যDownload
রবীন্দ্র-নাট্যকল্পনা: অন্যান্য প্রসঙ্গ – কানাই সামন্তDownload
রবীন্দ্রনাথের রূপকনাট্য – শান্তিকুমার দাশগুপ্তDownload
রবীন্দ্রবিচিত্রা – প্রমথনাথ বিশীDownload
রবীন্দ্রনাথের উপন্যাস – মনোরঞ্জন জানাDownload
রবীন্দ্রনাথের উপন্যাস – পুলকেশ দে সরকারDownload
কবিমানসী (১ম খণ্ড: জীবনভাষ্য) – শ্রীজগদীশ ভট্টাচার্যDownload
কবিমানসী (২য় খণ্ড) – শ্রীজগদীশ ভট্টাচার্যDownload
রবীন্দ্র কবিতাশতক – শ্রীজগদীশ ভট্টাচার্যDownload
রবীন্দ্র কাব্য-পরিক্রমা – উপেন্দ্রনাথ ভট্টাচার্যDownload
রবীন্দ্র কাব্য প্রবাহ – প্রমথনাথ বিশীDownload
রবীন্দ্রনাথ: জীবন ও সাহিত্য -সজনীকান্ত দাশDownload
রবীন্দ্র সৃষ্টি-সমীক্ষা – শ্রীকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়Download
রবীন্দ্র-মণীষা – অরুণকুমার মুখোপাধ্যায়Download
রবীন্দ্র সাহিত্যের ভূমিকা – নীহাররঞ্জন রায়Download
কবিগুরু – অমূল্যধন মুখোপাধ্যায়Download
রবি-প্রদক্ষিণ – চারুচন্দ্র ভট্টাচার্যDownload
কবি রবীন্দ্রনাথ ও রবীন্দ্রকাব্য – মোহিতলাল মজুমদারDownload
রবীন্দ্র-স্মরণী – প্রমথনাথ বিশীDownload
রবি-রশ্মি (১ম) – চারুচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়Download
রবি-রশ্মি (২য়) – চারুচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়Download
প্রকৃতির কবি রবীন্দ্রনাথ – অমিয়কুমার সেনDownload
বাংলা ভাষাতত্ত্বের ভূমিকা – সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়Download
বাংলা ভাষাপ্রসঙ্গে – সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়Download
ভাষা-প্রকাশ বাংলা ব্যাকরণ – সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়Download
সাধারণ ভাষাবিজ্ঞান ও বাংলা ভাষা – রামেশ্বর শDownload
ভাষার ইতিবৃত্ত – সুকুমার সেনDownload
ভারতের ভাষা ও ভাষা-সমস্যা – সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়Download

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: Content is protected !!