//
//

সংযমের সঙ্গে সৌন্দর্যবোধের সম্পর্ক।

সংযমের সঙ্গে সৌন্দর্যবোধের সম্পর্ক। সৌন্দর্যবোধ ঠিকমত উদ্বোধনের জন্য ব্রহ্মচর্যের সাধনই আবশ্যক। যথার্থ সৌন্দর্য সমাহিত সাধকের কাছেই...

সাহিত্যেও মানুষ বিচিত্রভাবে আপনার আনন্দরূপকেই ব্যক্ত করিতেছে।

সাহিত্য দুই রকম করিয়া আমাদিগকে আনন্দ দেয়। এক, সে সত্যকে মনোহররূপে আমাদিকে দেখায়, আর সে সত্যকে আমাদের গোচর করিয়া দেয়। সাহিত্য তেমনি...

সৌন্দর্য জাত মানিয়া চলে না, সে সকলের সঙ্গেই মিশিয়া আছে।

জগতের মধ্যে সৌন্দর্যকে এইরূপ সমগ্রভাবে দেখিতে শেখাই সৌন্দর্যবোধের শেষ লক্ষ্য। সৌন্দর্য জাত মানিয়া চলে না, সে সকলের সঙ্গেই মিশিয়া আছে। ...

ভাবকে নিজের করিয়া সকলের করা, ইহাই সাহিত্য, ইহাই ললিতকলা।

ভাবকে নিজের করিয়া সকলের করা, ইহাই সাহিত্য, ইহাই ললিতকলা। সাহিত্যে যাহা সত্য তাহাকে গ্রহণ করা হয় রসরূপে। ‘সাহিত্যের সামগ্রী’ প্রবন্ধ...

সাহিত্যের প্রধান অবলম্বন জ্ঞানের বিষয় নহে, ভাবের বিষয়।

সাহিত্যের প্রধান অবলম্বন জ্ঞানের বিষয় নহে, ভাবের বিষয়। জ্ঞানের কথাকে প্রমাণ করিতে হয়, আর ভাবের কথাকে সঞ্চার করিয়া দিতে হয়। ‘সাহিত্যের...

‘সাহিত্যের বিচারক’ প্রবন্ধের মূল ভাব নিজের ভাষায় লেখ।

সাহিত্যকারের সেই মানবত্বই সৃজনকর্তা। ‘সাহিত্যের বিচাক’ প্রবন্ধ অবলম্বনে মন্তব্যটি আলোচনা কর। সাহিত্যের বিচারক প্রবন্ধেই রবীন্দ্রনাথ বলেছেন—...

‘সাহিত্যের বিচারক’ প্রবন্ধের ভাববস্তু লেখ।

অন্তরের জিনিসকে বাহিরের, ভাবের জিনিসকে ভাষার, নিজের জিনিসকে বিশ্বমানবের এবং ক্ষণকালের জিনিসকে চিরকালের করিয়া তোলা সাহিত্যের কাজ। ‘সাহিত্যের...

‘সাহিত্যের বিচারক’ প্রবন্ধের স্বরূপ ব্যাখ্যা কর।

সাহিত্য ঠিক প্রকৃতির আরশি নহে। কেবল সাহিত্য কেন, কোনো কলাবিদ্যাই প্রকৃতির যথাযথ অনুকরণ নহে। যেমনটি ঠিক তেমনটি লিপিবদ্ধ করা সাহিত্য নহে। ...

‘সাহিত্যের বিচারক’ প্রবন্ধের মূল ভাববস্তু ব্যাখ্যা কর।

সাহিত্যের স্বাধীন রচনার এক এক জনের প্রতিভা সর্বকালের প্রতিনিধিত্ব গ্রহণ করে, সর্বকালের আসন গ্রহণ করে, তেমনি বিচারের প্রতিভাও আছে। ‘সাহিত্যর...

‘সাহিত্যের তাৎপর্য’ প্রবন্ধের স্বরূপ ব্যাখ্যা কর।

সাহিত্যের বিষয় মানবহৃদয় এবং মানবচরিত্র। সাহিত্য ব্যক্তিবিশেষের নহে, তাহার রচয়িতার নহে, তাহা দৈববাণী। ‘সাহিত্যের তাৎপর্য’ প্রবন্ধ অবলম্বনে...

error: Content is protected !!